AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Virat Kohli: ফাইনালে কোহলির ব্যাটে এল না ‘বিরাট’ ইনিংস, ‘একলাখি গর্জনে’ উত্তাল মোদী স্টেডিয়াম

RCB vs PBKS, IPL 2025 Final: আইপিএলে এর আগে তিনবার ফাইনালে খেলেছেন বিরাট কোহলি। তাতে কোহলি ৩ ইনিংসে করেছিলেন ৯৬ রান। এ বারও ফাইনালে তাঁর ব্যাটে বড় রান এল না।

Virat Kohli: ফাইনালে কোহলির ব্যাটে এল না 'বিরাট' ইনিংস, 'একলাখি গর্জনে' উত্তাল মোদী স্টেডিয়াম
ফাইনালে কোহলির ব্যাটে এল না 'বিরাট' ইনিংস, 'একলাখি গর্জনে' উত্তাল মোদী স্টেডিয়ামImage Credit: BCCI
| Updated on: Jun 03, 2025 | 9:20 PM
Share

কলকাতা: যতক্ষণ ক্রিজে রয়েছেন বিরাট কোহলি, নেই কোনও চিন্তা — আইপিএলের ফাইনাল (IPL Final) চলাকালীন এমনটাই বলাবলি করছিলেন আরসিবির (RCB) অনুরাগীরা। আর কোহলি ভালোই এগোচ্ছিলেন। আচমকাই হারালেন উইকেট। পুরো ২০ ওভার খেলে মাঠ ছাড়ার সুযোগ ছিল কোহলির সামনে। কিন্তু কোথায় কী! শ্রেয়স আইয়ার যে কিং কোহলির জন্য স্পেশাল প্ল্যান বানিয়েছিলেন! আরও ভালো করে বললে ফাঁদ পেতেছিলেন। আর সেই ফাঁদেই পা দিয়ে ফেলেছেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। তিনি আউট হয়েই নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে একলাখি গর্জন।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চলছে ১৮তম আইপিএলের ফাইনাল। টস জিতে পঞ্জাবের অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ার আরসিবিকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিলেন। আরসিবির ওপেনিং জুটি আজ ক্লিক করেনি। দলগত ১৮ রানের মাথায় প্রথম উইকেটের পতন। ফিল সল্টের উইকেট তুলে নেন কাইল জেমিসন। তবে বিরাটকে তখনই ফেরানো যায়নি।

১৫তম ওভারে বিরাটের উইকেট তোলার জন্য শ্রেয়স খানিক বুদ্ধি বেশি খাটান। পঞ্জাবের বোলাররা বিরাটকে স্লোয়ার বাউন্সার নয়তো ফুল লেন্থে বোলিং করছিলেন। তেমনই ফিল্ডিং সাজাচ্ছিলেন শ্রেয়স। কোহলির কাছে হয় পুল শট, নয়তো স্কুপ শট মারতে হত। তিনি যেহেতু সাধারণত স্কুপ খেলেন না তাই খানিক সমস্যায় পড়ছিলেন। এখানেই শেষ নয়। গতির হেরফেরে পঞ্জাবের বোলাররা তাঁকে বিব্রত করছিলেন। যে কারণে খুচরো রানে ইনিংস গড়ার চেষ্টা করেন তিনি। যদিও সেই স্লোয়ার বাউন্সারেই চাপে পড়েন বিরাট। খেলেন পুল শট। কিন্তু ঠিকঠাক কানেক্ট হয়নি। যার ফলে হাই ক্যাচে ফিরতে হয় তাঁকে। বোলার আজমতুল্লা ওমরজাইয়ের অসাধারণ ক্যাচ। ৩৫ বলে ৪৩ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন বিরাট কোহলি। সঙ্গে সঙ্গে মোদী স্টেডিয়ামে হাজির দর্শকরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন। শোনা যায় গর্জন। সেই গর্জনে একদিকে ছিল পঞ্জাব সমর্থকদের উল্লাস আর অপরদিকে ছিল আরসিবির হতাশা।