Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bayern Munich: টানা ১১ বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরই বায়ার্নের সিইও পদ থেকে সরানো হল অলিভার কানকে

Oliver Kahn: অলিভার কানকে সিইও পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে এক বিবৃতিতে বায়ার্ন কর্তৃপক্ষ বলেছেন, “অলিভারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত খুবই কঠিন। বোর্ডের শীর্ষপদে অদলবদলের জন্য এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।”

Bayern Munich: টানা ১১ বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরই বায়ার্নের সিইও পদ থেকে সরানো হল অলিভার কানকে
বায়ার্ন থেকে অলিভার বিদায়
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 28, 2023 | 4:12 PM

বার্লিন: টানা ১১ বার বুন্দেশলিগা খেতাব জিতল বায়ার্ন মিউনিখ। শনিবারের ম্যাচ জিতে ২০২৩ সারে জার্মানির সর্বোচ্চ লিগ ঘরে তুলেছে বায়ার্নের ফুটবলাররা। এই খেতাব জেতার কয়েক ঘণ্টার মাধ্যমে চাকরি গেল জার্মানির সবথেকে সফল ক্লাবের সিইও। বুন্দেশলিগা খেতাব জেতার পরই বায়ার্ন মিউনিখের সিইও পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল অলিভার কান এবং হাসান সালিহামিডজিককে। সাফল্য আসার পরও কেন সিইওদের সরিয়ে দেওয়া হল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ক্লাবের শীর্ষপদে বদলের এই লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ। সেই খবর তুলে ধরল টিভি৯ বাংলা।

২০২১ সালে বায়ার্ন মিউনিখের সিইও হিসাবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন অলিভার কান। জার্মানির ইতিহাসে অন্যতম সফল গোলকিপার তিনি। ২০০২ ফুটবল বিশ্বকাপে গোল্ডেন বলও জিতেছিলেন তিনি। জার্মানি ও বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে প্রচুর সাফল্য রয়েছে অলিভারের ঝুলিতে। সিইও হিসাবে দায়িত্ব নিয়েও সেই ধারাবাহিকতা বজায় ছিল। অলিভারের সিইও থাকার সময়ও ২ বার বুন্দেশলিগা খেতাব জিতেছে বায়ার্ন। কিন্তু তবুও সরতে হল তাঁকে। কার্ল হেইঞ্জ রুমেনিগের পর বায়ার্নের দায়িত্ব এসেছিল অলিভারের হাতে। অলিভারের পর বায়ার্নের দায়িত্ব গেল জন ক্রিশ্চিয়ান দ্রেসেনের কাঁধে।

অলিভার কানকে সিইও পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে এক বিবৃতিতে বায়ার্ন কর্তৃপক্ষ বলেছেন, “অলিভারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত খুবই কঠিন। বোর্ডের শীর্ষপদে অদলবদলের জন্য এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।”

শনিবার কোলোগনেকে ২-১ গোলে হারিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। এই জয়ের সঙ্গে সঙ্গে ২০২৩ সালে বুন্দেশলিগা খেতাব জয় নিশ্চিত হয়েছে বায়ার্নের। অন্য ম্যাচে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ড্র করায় গোল পার্থক্যের হিসাবে চ্যাম্পিয়ন হয় বায়ার্ন মিউনিখ। এই মরসুমে ৩৪ ম্যাচে ৭১ পয়েন্ট পেয়েছে বায়ার্ন। বুন্দেশলিগা খেতাব জিতলেও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ও জার্মান কাপ থেকে ইতিমধ্যেই বিদায় নিয়েছে বায়ার্ন।