Calcutta Football League: মোহনবাগানের জয়ে ফেরার দিনেও রেফারিং বিতর্ক

Mohun Bagan: ৩ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের তলানিতে চলে গিয়েছিল মোহনবাগান। নৈহাটির বঙ্কিমাঞ্জলি স্টেডিয়ামে অবশেষে জয়ে ফিরল ডেগি কার্ডোজোর ছেলেরা। ৪ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করা পিয়ারলেসকে হারিয়ে দিল মোহনবাগান।

Calcutta Football League: মোহনবাগানের জয়ে ফেরার দিনেও রেফারিং বিতর্ক
Calcutta Football League: মোহনবাগানের জয়ে ফেরার দিনেও রেফারিং বিতর্ক
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 18, 2024 | 8:40 PM

কলকাতা: তিন ম্যাচ পর কলকাতা লিগে (Calcutta Football League) অবশেষে জয়ে ফিরল মোহনবাগান (Mohun Bagan)। মরসুমে প্রথম জয়। তবে সেই জয়েও রইল বিতর্ক। কলকাতা লিগের প্রথম দুটো ম্যাচেই পয়েন্ট নষ্ট করে মোহনবাগান। এরপর ডার্বিতে চিরশত্রু ইস্টবেঙ্গলের কাছে ১-২ গোলে পরাজিত হয় সবুজ-মেরুন। ৩ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের তলানিতে চলে গিয়েছিল মোহনবাগান। নৈহাটির বঙ্কিমাঞ্জলি স্টেডিয়ামে অবশেষে জয়ে ফিরল ডেগি কার্ডোজোর ছেলেরা। ৪ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করা পিয়ারলেসকে হারিয়ে দিল মোহনবাগান। ১-০ গোলে জয়লাভ সবুজ-মেরুনের।

খেলার প্রথমার্ধে ২৩ মিনিটে মোহনবাগানের হয়ে জয়সূচক গোল থুমসল টংসিনের। ৪ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের কিছুটা উপরে উঠে এল মোহনবাগান। তবে এদিনের ম্যাচেও ফলাফল অন্যরকম হতে পারত। তিন পয়েন্ট নিয়ে কার্ডোজোর দল মাঠ ছাড়লেও, ফুটবলারদের পারফরমেন্স আহামরি নয়। বরং গোল করার সুযোগ পেয়েছিলেন পিয়ারলেসের ফুটবলাররা।

ম্যাচ শেষে রেফারির সিদ্ধান্তে ক্ষোভ উগড়ে দেন পিয়ারলেস কোচ হেমন্ত ডোরা। ম্যাচ কমিশনার পীযূষ বিশ্বাসের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন অফিস টিমের কোচ। খারাপ রেফারিং নিয়ে সরব হন হেমন্ত ডোরা। সাংবাদিক সম্মেলনেও সেই ক্ষোভ উগড়ে দেন পিয়ারলেস কোচ।

আইএফএ-র কাছে রেফারিং ইস্যুতে চিঠি দিচ্ছে পিয়ারলেস। দুটো ন্যায্য পেনাল্টি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে পিয়ারলেসকে। দাবি কোচ হেমন্ত ডোরার। দ্বিতীয়ার্ধে মোহনবাগানের বক্সে এক সবুজ-মেরুন ফুটবলারের হাতে বল লাগলেও, তা রেফারির নজর এড়িয়ে যায়। এমনকি পিয়ারলেসের এক ফুটবলারকে বক্সে ফাউল করা হরেও তা রেফারির দৃষ্টি আকর্ষণ করেনি। হেমন্তর দাবি, ম্যাচ থেকে ৩ পয়েন্ট নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারত পিয়ারলেস। ম্যাচের পর তিনি বললেন, ‘আইএফএ-র কাছে অভিযোগ জানিয়ে তো আর পয়েন্ট ফেরত পাব না। এরকম নিকৃষ্ট মানের রেফারিং হলে বাংলার ফুটবল আরও পিছোবে। বাঙালি ফুটবলারও উঠে আসবে না।’