Space Food: এবার মহাকাশে ধান চাষ করে তাক লাগালেন চিনা মহাকাশচারীরা। তিয়াংগং স্পেস স্টেশনে সফলভাবে ধানের চারা উৎপাদন করেছেন জ়িনপিংয়ের দেশের মহাকাশচারীরা। চায়না ডেইলিতে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, সোমবার বিশেষজ্ঞরা বলেছেন দীর্ঘ সময় ধরে মহাকাশে টিকে থাকার জন্য মহাকাশচারীদের খাবারের সরবরাহ করতে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করল এই আবিষ্কার। এর আগে ধান চাষের পরীক্ষাগুলি মহাকাশে পরিচালিত হলেও এই প্রথম বার তিয়াংগং স্পেস স্টেশনে উদ্ভিদের সমগ্র জীবনচক্র তৈরি করার প্রচেষ্টা করা হল এবং তাতে সাফল্যও এল। প্রক্রিয়াটি একটি সম্পূর্ণ উদ্ভিদ থেকে নতুন বীজ উৎপন্ন করে শেষ হয়।
গত 24 জুলাই চিন কক্ষপথে ওয়েন্টিয়ান স্পেস ল্যাবরেটরি চালু করেছিল, যাতে এটি চিনা মহাকাশ স্টেশনের তিয়ানহে কোর মডিউলের সঙ্গে ডক করে। স্পেস ল্যাবটি এখন পর্যন্ত দেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে ভারী মহাকাশযান; এর উচ্চতা 17.9 মিটার (58 ফুট) এবং ওজন 23 মেট্রিক টন। আটটি পরীক্ষামূলক পেলোড বোর্ডে রয়েছে এতে, যার মধ্যে একটি কেবলই ধান পরীক্ষার জন্য রাখা হয়েছে।
সেন্টার ফর এক্সিলেন্স ইন মলিকুলার প্ল্যান্ট সায়েন্সেস-এর গবেষক ঝেং হুইকইয়ং-এর মতে, 29শে জুলাই ধানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে ধানের জাতের চারার লম্বা অঙ্কুর প্রায় 30 সেমি (12 ইঞ্চি) উচ্চতায় বেড়েছে। পাশাপাশি শিয়াও ওয়েই নামে পরিচিত বামন ধানের জাতের চারাগুলি প্রায় 5 সেমি (2 ইঞ্চি) পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন ঝেং।
ঝেং হুইকইয়ং বললেন, “ধানের চারাগুলি খুব ভাল ভাবে বেড়ে উঠেছে।” পরীক্ষায় আরোবিডোপসিস থালিয়ানার চারা রয়েছে, যা সরিষা পরিবারের একটি ছোট ফুলের উদ্ভিদ। এটিকে বিজ্ঞানীরা প্রায়শই মিউটেশন অধ্যয়নের জন্য ব্যবহার করে থাকেন।
সেন্টার ফর এক্সিলেন্স ইন মলিকুলার প্ল্যান্ট সায়েন্সেস-এর গবেষকের কথায়, “আমরা তদন্ত করতে চাই যে, মাইক্রোগ্র্যাভিটি কী ভাবে আণবিক স্তরের উদ্ভিদের ফুলের সময়কে প্রভাবিত করতে পারে এবং সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে মাইক্রোগ্র্যভিটি পরিবেশ ব্যবহার করা সম্ভব কি না।” প্রসঙ্গত, উদ্ভিদের প্রজনন বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যায় হল ফুল।
Space Food: এবার মহাকাশে ধান চাষ করে তাক লাগালেন চিনা মহাকাশচারীরা। তিয়াংগং স্পেস স্টেশনে সফলভাবে ধানের চারা উৎপাদন করেছেন জ়িনপিংয়ের দেশের মহাকাশচারীরা। চায়না ডেইলিতে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, সোমবার বিশেষজ্ঞরা বলেছেন দীর্ঘ সময় ধরে মহাকাশে টিকে থাকার জন্য মহাকাশচারীদের খাবারের সরবরাহ করতে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করল এই আবিষ্কার। এর আগে ধান চাষের পরীক্ষাগুলি মহাকাশে পরিচালিত হলেও এই প্রথম বার তিয়াংগং স্পেস স্টেশনে উদ্ভিদের সমগ্র জীবনচক্র তৈরি করার প্রচেষ্টা করা হল এবং তাতে সাফল্যও এল। প্রক্রিয়াটি একটি সম্পূর্ণ উদ্ভিদ থেকে নতুন বীজ উৎপন্ন করে শেষ হয়।
গত 24 জুলাই চিন কক্ষপথে ওয়েন্টিয়ান স্পেস ল্যাবরেটরি চালু করেছিল, যাতে এটি চিনা মহাকাশ স্টেশনের তিয়ানহে কোর মডিউলের সঙ্গে ডক করে। স্পেস ল্যাবটি এখন পর্যন্ত দেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে ভারী মহাকাশযান; এর উচ্চতা 17.9 মিটার (58 ফুট) এবং ওজন 23 মেট্রিক টন। আটটি পরীক্ষামূলক পেলোড বোর্ডে রয়েছে এতে, যার মধ্যে একটি কেবলই ধান পরীক্ষার জন্য রাখা হয়েছে।
সেন্টার ফর এক্সিলেন্স ইন মলিকুলার প্ল্যান্ট সায়েন্সেস-এর গবেষক ঝেং হুইকইয়ং-এর মতে, 29শে জুলাই ধানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে ধানের জাতের চারার লম্বা অঙ্কুর প্রায় 30 সেমি (12 ইঞ্চি) উচ্চতায় বেড়েছে। পাশাপাশি শিয়াও ওয়েই নামে পরিচিত বামন ধানের জাতের চারাগুলি প্রায় 5 সেমি (2 ইঞ্চি) পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন ঝেং।
ঝেং হুইকইয়ং বললেন, “ধানের চারাগুলি খুব ভাল ভাবে বেড়ে উঠেছে।” পরীক্ষায় আরোবিডোপসিস থালিয়ানার চারা রয়েছে, যা সরিষা পরিবারের একটি ছোট ফুলের উদ্ভিদ। এটিকে বিজ্ঞানীরা প্রায়শই মিউটেশন অধ্যয়নের জন্য ব্যবহার করে থাকেন।
সেন্টার ফর এক্সিলেন্স ইন মলিকুলার প্ল্যান্ট সায়েন্সেস-এর গবেষকের কথায়, “আমরা তদন্ত করতে চাই যে, মাইক্রোগ্র্যাভিটি কী ভাবে আণবিক স্তরের উদ্ভিদের ফুলের সময়কে প্রভাবিত করতে পারে এবং সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে মাইক্রোগ্র্যভিটি পরিবেশ ব্যবহার করা সম্ভব কি না।” প্রসঙ্গত, উদ্ভিদের প্রজনন বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যায় হল ফুল।