Panchayat Elections 2023: বোর্ডের আগেই অপহরণ!
পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনের আগে শাসকদলের গোষ্ঠী কোন্দল পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষে। ৫ জন সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ উঠলো বিধায়কের গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই শশঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিসের নাম প্রচুর মানুষের জমায়েত হয়।বোর্ড গঠনের আগে যাতে কোন অশান্তি না হয় তার জন্য প্রচুর সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয় পঞ্চায়েত অফিসের সামনে।অন্যদিকে ১০ জন সদস্য তারা এলাকায় একটি গোপন ডেরায় আশ্রয় নিয়েছে। পঞ্চায়েত সদস্য ববিতা সরকার ও শ্রীকান্ত রায়ের অভিযোগ তাদের মোবাইল ও কাগজপত্র কেড়ে নেয় হামলাকারীরা।
পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনের আগে শাসকদলের গোষ্ঠী কোন্দল পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষে। ৫ জন সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ উঠলো বিধায়কের গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে।
খণ্ডঘোষের শশঙ্কা গ্রাম পঞ্চায়েতের ১২ জন সদস্য সহ তাদের পরিবার পরিজন মিলে ৩১ জনের একটি দল সুন্দরবন বেড়াতে যায় গত ৫ আগষ্ট বাসে করে। বুধবার তারা বিকেলে বাড়ি ফিরছিলেন।অভিযোগ ফেরার পথে সুন্দরবনের গদখালির কাছে লঞ্চ থেকে নেমে বাসে ওঠার পর একদল দুস্কৃতি তাদের বাস আটকে হামলা চালায় বিকেল সাড়ে চারটার সময়। মারধর করার পাশাপাশি ৫ জন সদস্যকে অপহরণ করা হয়।মারধরের হাত থেকে রেহাই পায় নি মহিলারাও।মহিলা সদস্যাদের মারধর করা হয়। অপহৃত ৫ জন পঞ্চায়েত সদস্য হলেন সেখ নাজিরউদ্দিন,অনুজ মণ্ডল,অনুপ নায়েক,রাজীব মণ্ডল ও সাধন রায়। খণ্ডঘোষ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য শ্যামল পাঁজা বলেন,তার মোবাইল কেড়ে নেয়।যারা তাদের উপর হামলা চালায় তারা সবাই বিধায়ক নবীন চন্দ্র বাগের অনুগামী। তাদের মধ্যে একজন এবারের খণ্ডঘোষ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সেখ নাসপাতিও ছিলেন। এখানে উল্লেখ্য বুধবার বোর্ড গঠনের প্রধান ও উপপ্রধানের নাম ঘোষণা করা হয় তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে। সেখানে দেখা যায় শশঙ্কা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হিসেবে তালিকায় নাম আছে গোলক রায়ের।সে বিধায়কের অনুগামী হিসেবেই এলাকায় পরিচিত। তবে শেষ পর্যন্ত ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অপার্থিব ইসলামের চাপে পড়ে প্রধান হিসেবে নাম ওঠে রিম্পা সাহা প্রামাণিকের। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই শশঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিসের নাম প্রচুর মানুষের জমায়েত হয়।বোর্ড গঠনের আগে যাতে কোন অশান্তি না হয় তার জন্য প্রচুর সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয় পঞ্চায়েত অফিসের সামনে।অন্যদিকে ১০ জন সদস্য তারা এলাকায় একটি গোপন ডেরায় আশ্রয় নিয়েছে। পঞ্চায়েত সদস্য ববিতা সরকার ও শ্রীকান্ত রায়ের অভিযোগ তাদের মোবাইল ও কাগজপত্র কেড়ে নেয় হামলাকারীরা।