Anubrata Mondal News: নেতা তোলাবাজ! রামকৃষ্ণের বিরুদ্ধে মমতাকে চিঠি তৃণমূলেরই একাংশের

Aug 27, 2022 | 5:39 PM

Anubrata Mondal: রামকৃষ্ণ ঘোষের দাবি তিনি ডেকরেটের। পৈতৃক সূত্রেই এই বিপুল সম্পত্তির মালিক হন তিনি। TV9 বাংলাকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় রামকৃষ্ণ জানান...

Follow Us

পূর্ব বর্ধমান: বিদ্যুৎবরণের পর এবার সংবাদ শিরোনামে রামকৃষ্ণ ঘোষ। তোলাবাজি, বেআইনি বালির কারবার সহ একাধিক দু্র্নীতির অভিযোগ উঠল অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ আউশগ্রামের এই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। গরু পাচার, কয়লা পাচার, তোলাবাজি করে জমি, বাড়ি, গাড়ি সবই করেছেন আউশগ্রামের ব্লক সভাপতি রামকৃষ্ণ, অভিযোগ তৃণমূলেরই একাংশের। জেলাশাসকের দফতরে আগেই অভিযোগ জানানো হয়েছিল, কোনও কাজ না হওয়ায় এবার দলেরই কয়েকজন সরসারি চিঠি লিখলেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালে অনুব্রত মণ্ডল আউশগ্রামের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই প্রভাব বাড়তে থাকে রামকৃষ্ণের। তৃণমূলের একাংশের দাবি, অনুব্রতর ইচ্ছেতেই ব্লক সভাপতি করা হয় রামকৃষ্ণ ঘোষকে। পরে তিনি জেলা পরিষদেরও সদস্য হন। খোঁজ খবর করে জানা যায়, এই রামকৃষ্ণ ঘোষের স্ত্রী পেশায় শিক্ষিকা।

যদিও রামকৃষ্ণ ঘোষের দাবি তিনি ডেকরেটের। পৈতৃক সূত্রেই এই বিপুল সম্পত্তির মালিক হন তিনি। TV9 বাংলাকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় রামকৃষ্ণ জানান, “আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে তার প্রমাণ দিতে হবে। যা আছে সবটাই আমার পৈতৃক সম্পত্তি। আমার দাদু আমাকে রেজিস্ট্রি করে দিয়ে গিয়েছেন। আমার কাছে দলিল আছে। ওঁরা আমার দলের কর্মী নয়, বিজেপি করে। ওঁরা বিরোধী।” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দেওয়া প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতার বক্তব্য, “আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছে যখন মুখ্যমন্ত্রীই বিচার করবেন। আমি দোষী হলে আমার বিচার হবে।”

পূর্ব বর্ধমান: বিদ্যুৎবরণের পর এবার সংবাদ শিরোনামে রামকৃষ্ণ ঘোষ। তোলাবাজি, বেআইনি বালির কারবার সহ একাধিক দু্র্নীতির অভিযোগ উঠল অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ আউশগ্রামের এই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। গরু পাচার, কয়লা পাচার, তোলাবাজি করে জমি, বাড়ি, গাড়ি সবই করেছেন আউশগ্রামের ব্লক সভাপতি রামকৃষ্ণ, অভিযোগ তৃণমূলেরই একাংশের। জেলাশাসকের দফতরে আগেই অভিযোগ জানানো হয়েছিল, কোনও কাজ না হওয়ায় এবার দলেরই কয়েকজন সরসারি চিঠি লিখলেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালে অনুব্রত মণ্ডল আউশগ্রামের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই প্রভাব বাড়তে থাকে রামকৃষ্ণের। তৃণমূলের একাংশের দাবি, অনুব্রতর ইচ্ছেতেই ব্লক সভাপতি করা হয় রামকৃষ্ণ ঘোষকে। পরে তিনি জেলা পরিষদেরও সদস্য হন। খোঁজ খবর করে জানা যায়, এই রামকৃষ্ণ ঘোষের স্ত্রী পেশায় শিক্ষিকা।

যদিও রামকৃষ্ণ ঘোষের দাবি তিনি ডেকরেটের। পৈতৃক সূত্রেই এই বিপুল সম্পত্তির মালিক হন তিনি। TV9 বাংলাকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় রামকৃষ্ণ জানান, “আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে তার প্রমাণ দিতে হবে। যা আছে সবটাই আমার পৈতৃক সম্পত্তি। আমার দাদু আমাকে রেজিস্ট্রি করে দিয়ে গিয়েছেন। আমার কাছে দলিল আছে। ওঁরা আমার দলের কর্মী নয়, বিজেপি করে। ওঁরা বিরোধী।” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দেওয়া প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতার বক্তব্য, “আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছে যখন মুখ্যমন্ত্রীই বিচার করবেন। আমি দোষী হলে আমার বিচার হবে।”

Next Video