এনডিএ-র উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী জগদীপ ধনখড়। ১৬ জুলাই শনিবার তাঁকে ‘কৃষকপুত্র’ হিসাবে সম্বোধন করে তাঁর নাম ঘোষণা করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৈঠক করেন ধনখড়ের সঙ্গে। সেই বৈঠকের পর বিজেপির সংসদীয় দলের সঙ্গে বৈঠক করে তাঁর নাম চূড়ান্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিজেপির এই চমকের পর প্রতিক্রিয়া দেন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, “মনে হচ্ছে খুব ভাল একটা চাল চেলেছে বিজেপি। প্রথমত, রাষ্ট্রপতি পদে তারা পুতুল প্রার্থী করেছেন। সংবিধান সম্পর্কে স্বাধীন চিন্তাভাবনা করেন বা করেছেন বলে জানা নেই। কিন্তু ধনখড় সাহেবের সংবিধান সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা আছে। উপরাষ্ট্রপতি হলেও বকলমে রাষ্ট্রপতির কাজটা তিনিই করবেন। বিজেপি যে সব অপকর্ম করবে, তার সাংবিধানিক দিকটা ধনখড় সাহেবই দেখবেন। আর ২০২৪-কে সামনে রেখে মমতার সঙ্গে ওদের বোঝাপড়াটা পরিষ্কার হচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো বিজেপিকেই শক্তিশালী করেন। এর মধ্যে হঠাৎ উনি দ্রৌপদী মুর্মুর পক্ষেও গান গাইতে শুরু করে দিয়েছেন। রাজ্য বিজেপিকে কেউ পাত্তা দেয় না। কেন্দ্রীয় বিজেপির সঙ্গে বোঝাপড়া করে নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দার্জিলিংয়ে ৩ জনের গোপন বৈঠকে এই কাজেরই প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। তৃণমূলের সঙ্গে কথাবার্তা বলেই এটা হয়েছে। ২০২৪-কে সামনে রেখেই তৃণমূল ও তার সহযোগী শক্তি বিজেপি রাস্তা পরিষ্কার করছে। জগদীপ ধনখড় রাজ্যপাল থাকায় একটা বিরোধের অবস্থা তৈরি হয়েছিল। সেটাকে এড়াতে ও ২০২৪-এ রাস্তাটা পরিষ্কার করার লক্ষ্যে এটা করা হল।”
সৌগত রায়ও মন্তব্য করেন,”জগদীপ ধনখড় পশ্চিমবঙ্গের ঘাড় থেকে নামবে। কী হিসাবে তাঁকে মনোনীত করা হল তা আমি জানি না। এটা বিজেপির হয়ে কাজ করার পুরস্কার। উনি পশ্চিমবঙ্গের সরকারকে প্রচণ্ড জ্বালিয়েছেন। তারই পুরস্কার পেলেন তিনি।”
https://www.youtube.com/watch?v=aderHyQtbl8
এনডিএ-র উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী জগদীপ ধনখড়। ১৬ জুলাই শনিবার তাঁকে ‘কৃষকপুত্র’ হিসাবে সম্বোধন করে তাঁর নাম ঘোষণা করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৈঠক করেন ধনখড়ের সঙ্গে। সেই বৈঠকের পর বিজেপির সংসদীয় দলের সঙ্গে বৈঠক করে তাঁর নাম চূড়ান্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিজেপির এই চমকের পর প্রতিক্রিয়া দেন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, “মনে হচ্ছে খুব ভাল একটা চাল চেলেছে বিজেপি। প্রথমত, রাষ্ট্রপতি পদে তারা পুতুল প্রার্থী করেছেন। সংবিধান সম্পর্কে স্বাধীন চিন্তাভাবনা করেন বা করেছেন বলে জানা নেই। কিন্তু ধনখড় সাহেবের সংবিধান সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা আছে। উপরাষ্ট্রপতি হলেও বকলমে রাষ্ট্রপতির কাজটা তিনিই করবেন। বিজেপি যে সব অপকর্ম করবে, তার সাংবিধানিক দিকটা ধনখড় সাহেবই দেখবেন। আর ২০২৪-কে সামনে রেখে মমতার সঙ্গে ওদের বোঝাপড়াটা পরিষ্কার হচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো বিজেপিকেই শক্তিশালী করেন। এর মধ্যে হঠাৎ উনি দ্রৌপদী মুর্মুর পক্ষেও গান গাইতে শুরু করে দিয়েছেন। রাজ্য বিজেপিকে কেউ পাত্তা দেয় না। কেন্দ্রীয় বিজেপির সঙ্গে বোঝাপড়া করে নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দার্জিলিংয়ে ৩ জনের গোপন বৈঠকে এই কাজেরই প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। তৃণমূলের সঙ্গে কথাবার্তা বলেই এটা হয়েছে। ২০২৪-কে সামনে রেখেই তৃণমূল ও তার সহযোগী শক্তি বিজেপি রাস্তা পরিষ্কার করছে। জগদীপ ধনখড় রাজ্যপাল থাকায় একটা বিরোধের অবস্থা তৈরি হয়েছিল। সেটাকে এড়াতে ও ২০২৪-এ রাস্তাটা পরিষ্কার করার লক্ষ্যে এটা করা হল।”
সৌগত রায়ও মন্তব্য করেন,”জগদীপ ধনখড় পশ্চিমবঙ্গের ঘাড় থেকে নামবে। কী হিসাবে তাঁকে মনোনীত করা হল তা আমি জানি না। এটা বিজেপির হয়ে কাজ করার পুরস্কার। উনি পশ্চিমবঙ্গের সরকারকে প্রচণ্ড জ্বালিয়েছেন। তারই পুরস্কার পেলেন তিনি।”
https://www.youtube.com/watch?v=aderHyQtbl8