Cow Smuggling Case: গরু পাচারের কালো টাকা কীভাবে রাতারাতি হয়ে যেত সাদা, খোঁজ পেল সিবিআই?

Sep 24, 2022 | 1:29 PM

Cow Smuggling: সুকন্যা ও অনুব্রতর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিদেশি লেনদেনের হদিশ মিলেছে বলে খবর সিবিআই সূত্রে। কীভাবে একজন সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষিকার অ্যাকাউন্টে এত বিদেশি টাকার লেনদেন?

Follow Us

বীরভূম: কেষ্টভূমে তেড়েফুঁড়ে তল্লাশিতে সিবিআই। গরু পাচারের তদন্তে নেমে একের পর এক নথি হাতে আসছে গোয়েন্দাদের। আরও, আরও তথ্য জানতে চায় গোয়েন্দারা। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর একাধিকবার জেরা করা হয়েছে তার ঘনিষ্ঠদের। তালিকায় রয়েছেন মলয় পিট, বিদ্যুৎবরণ গায়েন, এমনকি অনুব্রত কন্যা সুকন্যার নামও! অনুব্রতর সম্পত্তির খোঁজ পেতে বীরভূমে অস্থায়ী ঘাঁটি গেড়ে বসে আছেন তদন্তকারীরা। সিবিআই জানতে চায় কীভাবে ও কোন পথে কালো টাকা হয়ে যেত সাদা? আপাতত সিবিআইয়ের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ, গরু পাচারের অর্থ হাতবদল কীভাবে হত, তা খুঁজে বের করা।

পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যাবতীয় লেনদেন খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। কোথা থেকে আসত টাকা, কোথায় হত বিনিয়োগ? তা জানতে চাওয়া হয় আধিকারিকদের কাছে। কেষ্টর সম্পত্তির খতিয়ান জানতে মেয়ে সুকন্যাকে নোটিস পাঠিয়েছে সিবিআই।

সুকন্যা ও অনুব্রতর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিদেশি লেনদেনের হদিশ মিলেছে বলে খবর সিবিআই সূত্রে। তদন্তকারীদের ‘নেক’ নজরে মূলত কেষ্ট-কন্যা সুকন্যা। কীভাবে একজন সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষিকার অ্যাকাউন্টে এত বিদেশি টাকার লেনদেন? প্রশ্ন উঠছে, তবে কি বৈদেশিক লেনদেনের মাধ্যমেই পাচারের কালো টাকা সাদা হত? অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির সকলের ব্যাঙ্কের নথিও হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। একে অপরের সঙ্গে কীভাবে জড়িত তাঁরা? হাতবদল হলেও কীভাবে বিনিয়োগ করা হয়েছে পাচারের টাকা? প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে কীভাবে কোটি কোটি কালো টাকা বদলে যেত সাদা টাকায়, জোর তদন্তে সিবিআই আধিকারিকরা।

বীরভূম: কেষ্টভূমে তেড়েফুঁড়ে তল্লাশিতে সিবিআই। গরু পাচারের তদন্তে নেমে একের পর এক নথি হাতে আসছে গোয়েন্দাদের। আরও, আরও তথ্য জানতে চায় গোয়েন্দারা। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর একাধিকবার জেরা করা হয়েছে তার ঘনিষ্ঠদের। তালিকায় রয়েছেন মলয় পিট, বিদ্যুৎবরণ গায়েন, এমনকি অনুব্রত কন্যা সুকন্যার নামও! অনুব্রতর সম্পত্তির খোঁজ পেতে বীরভূমে অস্থায়ী ঘাঁটি গেড়ে বসে আছেন তদন্তকারীরা। সিবিআই জানতে চায় কীভাবে ও কোন পথে কালো টাকা হয়ে যেত সাদা? আপাতত সিবিআইয়ের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ, গরু পাচারের অর্থ হাতবদল কীভাবে হত, তা খুঁজে বের করা।

পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যাবতীয় লেনদেন খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। কোথা থেকে আসত টাকা, কোথায় হত বিনিয়োগ? তা জানতে চাওয়া হয় আধিকারিকদের কাছে। কেষ্টর সম্পত্তির খতিয়ান জানতে মেয়ে সুকন্যাকে নোটিস পাঠিয়েছে সিবিআই।

সুকন্যা ও অনুব্রতর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিদেশি লেনদেনের হদিশ মিলেছে বলে খবর সিবিআই সূত্রে। তদন্তকারীদের ‘নেক’ নজরে মূলত কেষ্ট-কন্যা সুকন্যা। কীভাবে একজন সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষিকার অ্যাকাউন্টে এত বিদেশি টাকার লেনদেন? প্রশ্ন উঠছে, তবে কি বৈদেশিক লেনদেনের মাধ্যমেই পাচারের কালো টাকা সাদা হত? অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির সকলের ব্যাঙ্কের নথিও হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। একে অপরের সঙ্গে কীভাবে জড়িত তাঁরা? হাতবদল হলেও কীভাবে বিনিয়োগ করা হয়েছে পাচারের টাকা? প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে কীভাবে কোটি কোটি কালো টাকা বদলে যেত সাদা টাকায়, জোর তদন্তে সিবিআই আধিকারিকরা।

Next Video