Dress Code Controversy: পোশাক বিতর্কে গেল চাকরি, শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ৯৯ কোটির মামলা জেভিয়ার্সের

Aug 10, 2022 | 8:02 PM

Dress Controversy: সাঁতারের পোশাকে ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন অধ্যাপিকা। ঘটনাক্রমে সেই ছবি ইতিমধ্যেই চালাচালি হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্যদের মধ্যে। এরপরেই...

Follow Us

কলকাতা: পোশাক বিতর্কে চাকরি খোয়ালেন অধ্যাপিকা। শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যে ‘কালি’ লাগার অভিযোগ এনে চাওয়া হল ৯৯ কোটি টাকা। ঘটনা কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের। আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন শিক্ষিকা।

ঘটনার সূত্রপাত গত বছরের অক্টোবর মাসে। সাঁতারের পোশাকে ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন অধ্যাপিকা। স্টোরিতে পোস্ট করার ২৪ ঘণ্টা পর সে ছবি উড়েও যায়। ঘটনাক্রমে সেই ছবি ইতিমধ্যেই চালাচালি হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্যদের মধ্যে। এরপরে আসরে নামেন প্রথম বর্ষের ছাত্রের এক অভিভাবক। অশ্লীলতার অভিযোগ এনে তিনি দ্বারস্থ হন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। আর তারপরই রীতিমতো ক্যাম্পাসে বসে ‘খাপ পঞ্চায়েত’। অধ্যাপিকার অভিযোগ, তার পরেই তাঁকে জোর করে ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়।

সেন্ট জেভিয়ার্সের ওই অধ্যাপিকার সাফ কথা, “সকলের মতামত থাকতেই পারেন যে মহিলারা কী পরবেন, কী পরবেন না, তবে আইন অনুযায়ী কেউ কোনও কিছু চাপিয়ে দিতে পারেন না। আমার জীবনে আমি কী পরব, সেটা আমার সাংবিধানিক অধিকার”। প্রাথমিকভাবে থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে পূর্ব যাদবপুর থানা অভিযোগ নেয়নি। এরপরে লালবাজারের দ্বারস্থ হন অধ্যাপিকা। এফআইআর দায়ের হয় টেকনো সিটি থানায়। অধ্যাপিকার আইনজীবী ঝুমা সেনের বক্তব্য, “আমার মক্কেলের থেকে ৯৯ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়। ওদের দাবি আমার মক্কেল নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের মানহানি করেছেন”। এই বিষয়ে সেন্ট জেভিয়ার্সের উপাচার্যের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও এখনও পর্যন্ত কোনও সদুত্তর আসেনি।

কলকাতা: পোশাক বিতর্কে চাকরি খোয়ালেন অধ্যাপিকা। শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যে ‘কালি’ লাগার অভিযোগ এনে চাওয়া হল ৯৯ কোটি টাকা। ঘটনা কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের। আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন শিক্ষিকা।

ঘটনার সূত্রপাত গত বছরের অক্টোবর মাসে। সাঁতারের পোশাকে ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন অধ্যাপিকা। স্টোরিতে পোস্ট করার ২৪ ঘণ্টা পর সে ছবি উড়েও যায়। ঘটনাক্রমে সেই ছবি ইতিমধ্যেই চালাচালি হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্যদের মধ্যে। এরপরে আসরে নামেন প্রথম বর্ষের ছাত্রের এক অভিভাবক। অশ্লীলতার অভিযোগ এনে তিনি দ্বারস্থ হন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। আর তারপরই রীতিমতো ক্যাম্পাসে বসে ‘খাপ পঞ্চায়েত’। অধ্যাপিকার অভিযোগ, তার পরেই তাঁকে জোর করে ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়।

সেন্ট জেভিয়ার্সের ওই অধ্যাপিকার সাফ কথা, “সকলের মতামত থাকতেই পারেন যে মহিলারা কী পরবেন, কী পরবেন না, তবে আইন অনুযায়ী কেউ কোনও কিছু চাপিয়ে দিতে পারেন না। আমার জীবনে আমি কী পরব, সেটা আমার সাংবিধানিক অধিকার”। প্রাথমিকভাবে থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে পূর্ব যাদবপুর থানা অভিযোগ নেয়নি। এরপরে লালবাজারের দ্বারস্থ হন অধ্যাপিকা। এফআইআর দায়ের হয় টেকনো সিটি থানায়। অধ্যাপিকার আইনজীবী ঝুমা সেনের বক্তব্য, “আমার মক্কেলের থেকে ৯৯ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়। ওদের দাবি আমার মক্কেল নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের মানহানি করেছেন”। এই বিষয়ে সেন্ট জেভিয়ার্সের উপাচার্যের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও এখনও পর্যন্ত কোনও সদুত্তর আসেনি।

Next Video