Goghat Dengue Awareness: সামনে সচেতনতার বোর্ড, নীচে মশার আঁতুড়ঘর!
ডেঙ্গু সচেতনতায় সরকারী বড় বড় হোর্ডিং প্রচার আর পঞ্চায়েতের সামনেই ডেঙ্গুর আতুর ঘর। আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা। সরকারি শৌচালয় থেকে নিকাশী ড্রেন সর্বত্রই কিলবিল করছে মশার লার্ভা ও পোকা। গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনেই পঞ্চায়েতের শৌচালয় থেকে পাশাপাশি জল নিকাশি ড্রেনে এমনই ছবি।
ডেঙ্গু সচেতনতায় সরকারী বড় বড় হোর্ডিং প্রচার আর পঞ্চায়েতের সামনেই ডেঙ্গুর আতুর ঘর। আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা। সরকারি শৌচালয় থেকে নিকাশী ড্রেন সর্বত্রই কিলবিল করছে মশার লার্ভা ও পোকা। গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনেই পঞ্চায়েতের শৌচালয় থেকে পাশাপাশি জল নিকাশি ড্রেনে এমনই ছবি। স্থানীয়দের অভিযোগ বারবার পঞ্চায়েতে জানিয়ে কোন কাজ হয়নি।
রাজ্যে যখন ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সেখানে পঞ্চায়েতের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। আর এই নিয়ে গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ক্যামেরার সামনে আসতেই চাইনি। আর মশার লার্ভার ছবি তোলার সময়ই খবর পেয়ে চলে আসেন গোঘাট ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিজয় রায়। যদিও গোঘাট পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিজয় রায় ব্যবস্থা গ্রহণে আশ্বাস দিয়েছেন। প্রশ্ন উঠেছে তবে এতদিন সরকারিভাবে ডেঙ্গু মোকাবিলার মাইক প্রচার ও হোডিং দিয়েই কি দায় এরাছিলেন পঞ্চায়েত? বারবার অভিযোগ করা সত্ত্বেও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ব্যবস্থা নেননি কেন?