Headphone Issue: হেডফোনেই বাড়ছে বিপদ

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

Jun 09, 2023 | 6:45 PM

কানে দীর্ঘক্ষণ হেডফোন দিয়ে গান শোনেন? কথা বলেন? কী কী সমস্যা হতে পারে জানেন? অনেকের আবার বিনোদনের জন্য নয় প্রয়োজনে পরতে হয় হেডফোন। কল সেন্টারের কর্মীদের কাজের প্রয়োজনেই পরতে হয় হেডফোন। সারাদিন উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দ কানের ভিতরে হিয়ারিং সেলের ক্ষতি করে।

কানে দীর্ঘক্ষণ হেডফোন দিয়ে গান শোনেন? কথা বলেন? কী কী সমস্যা হতে পারে জানেন? অনেকের আবার বিনোদনের জন্য নয় প্রয়োজনে পরতে হয় হেডফোন। কল সেন্টারের কর্মীদের কাজের প্রয়োজনেই পরতে হয় হেডফোন। সারাদিন উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দ কানের ভিতরে হিয়ারিং সেলের ক্ষতি করে। একটি হেলথ জার্নালের গবেষণা বলছেন কানে শোনার ক্ষমতা হারিয়ে যেতে পারে এতে। অধিকাংশ মানুষই প্রায় ১০৫ ডেসিবেলে গান শোনেন। আর এতেই বাড়ে বিপত্তি। এই মুহূর্তে দুনিয়ার ১.৪ বিলিয়ন মানুষ কানের রোগে ভুগছেন। দীর্ঘদিন এমন হলে হতে পারে টিনিটাস। টিনিটাস এক অতি কষ্টকর কানের অসুখ। রোগীর কানে সারাক্ষণ ঘণ্টা বাজার মত শব্দ অনুভূত হয়। তাই সুস্থ থাকতে ৬০ ডেসিবেলের মধ্যেই রাখুন হেডফোনের শব্দমাত্রা। ৬০ থেকে ৮০ ডেসিবেলের শব্দ কানের জন্য ক্ষতিকর। প্রতি আধ ঘণ্টায় একবার খুলে রাখুন হেডফোন। ৫ মিনিট পরে আবার হেডফোন ব্যবহার করুন। এক ঘণ্টা টানা ব্যবহার করে শ্রবণ যন্ত্র খুলে ১০ মিনিট কানকে বিরাম দিন। ইয়ার প্লাগের চেয়ে হেডফোন কানের জন্য কম ক্ষতিকর। হেডফোন ইয়ারড্রামের অপেক্ষাকৃত দূরে থাকে। নয়েজ ক্যানসেলেশন রয়েছে এমন হেডফোন ব্যবহার করুন। অন্যের শ্রবণযন্ত্র ব্যবহার করবেন না। পারলে ব্যবহারের আগে স্যানিটাইজ করুন আপনার শ্রবণ যন্ত্র। হেডফোন নিয়মিত পরিষ্কার না থাকলে হেডফোনে জীবাণু হয়। এতে সংক্রমণ হয় কানে। কান দিয়ে, রক্ত পড়ে অনেক সময়ে পুঁজ হয়। অসহ্য ব্যথা হয় কানে। হিয়ারিং লস, মস্তিষ্কের সমস্যা আর ডিজেনারেটিভ ডিজিজের ঝুঁকি বাড়ে। কানের অস্বস্তি হলেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।