Gold Purity Test: সোনার গয়নার খাঁটি নাকি নকল বুঝবেন কীভাবে?
সোনার গয়নার খাঁটি নাকি নকল বুঝবেন কীভাবে? সোনার বিশুদ্ধতার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ক্যারেটের সোনা বাজারে পাওয়া যায়। এই বিশুদ্ধতা অনুযায়ী সাধারণত ১০, ১৪, ১৮, ২২ ও ২৪ ক্যারেটের সোনা বাজারে উপলব্ধ।
সোনার গয়নার খাঁটি নাকি নকল বুঝবেন কীভাবে? সোনার বিশুদ্ধতার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ক্যারেটের সোনা বাজারে পাওয়া যায়। এই বিশুদ্ধতা অনুযায়ী সাধারণত ১০, ১৪, ১৮, ২২ ও ২৪ ক্যারেটের সোনা বাজারে উপলব্ধ। সোনার গয়না কিনলে সেখানে একটি মার্ক থাকে। যা দেখে সেই সোনা খাঁটি নাকি নকল বোঝা যায়। সোনার গয়নায় যদি কোনও মার্ক না থাকে তাহলে তা অবশ্যই পরীক্ষা করা উচিত। ভিনিগার দিয়ে পরীক্ষা করে পরখ করতে পারেন আপনার সোনা খাঁটি নাকি নকল। এর জন্য শুধু প্রয়োজন হোয়াইট ভিনিগার। সোনার গয়নার উপর ড্রপার দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা করে ভিনিগার ঢালুন। যদি সোনার রং পরিবর্তন হতে শুরু করে তাহলে বুঝবেন সেই সোনা নকল। যদি চকচক করে তাহলে আসল সোনা আপনার কাছে। সোনার সত্যতা যাচাইয়ে মেকআপ কাজে আসে অনেকক্ষেত্রে। প্রথমে নিজের হাতের এক জায়গায় তরল ফাউন্ডেশন ঢালুন। সেটা ভাল করে ব্লেন্ড করে শুকিয়ে নিন। তারপর আপনার সোনার গয়নাটি নিয়ে সেই ফাউন্ডেশন লাগানো জায়গায় ঘষুন। যদি আপনার হাতের অংশটা কালো হয়ে যায় তাহলে আসল সোনার মালিক আপনিই। কোনও সোনার গয়না খাঁটি কি না তা পরীক্ষা করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি হল অ্যাসিড পরীক্ষা। একটি সূচ নিয়ে গয়নার ছোট্ট জায়গা ঘষে দিন। অ্যাসিড কিটে দেওয়া একটি ড্রপার দিয়ে সেই ছিদ্রে অ্যাসিড দিয়ে ভর্তি করুন। তারপর ড্রপার দিয়ে ওই ঘষা জায়গায় অ্য়াসিড দিন। অ্য়াসিডের সঙ্গে বিক্রিয়ায় সেই জায়গার রং পরিবর্তন হবে। অ্যাসিড কিটে দেওয়া কার্ডের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে নিন। এই পদ্ধতিতে একদম সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়। অ্যাসিড টেস্ট করে সোনার ক্যারেটও বোঝা যাবে। এই পদ্ধতি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিটে দেওয়া নির্দেশ ভাল করে পড়ে নেবেন। এখন সোনার গয়নায় ৬ অঙ্কের আলফা নিউমেরিক HUID হলমার্ক থাকা বাধ্যতামূলক। এই হলমার্কিং দেখেও সোনা খাঁটি কি না বোঝা সম্ভব।