Mandarmoni News: পুজোর মুখে মাথায় হাত মন্দারমনির
কোভিড কাঁটা কেটেছে আগেই তার পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে পূর্ব মেদিনীপুরের পর্যটন কেন্দ্র দিঘা,শংকরপুর,তাজপুর,মন্দার মনি,জুনপুট ,বহুড়ান জালপাইর মতন বাঙালির পর্যটন কেন্দ্র গুলি। বিগত দিনে আমফান, বুলবুল,ইয়াস এর মতন ঝড়ঝঞ্জা কাটিয়েছে। তার পর সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব ' শারদ উৎসব ' তার আগেই মন্দারমনি লাগোয়া পুরুষোত্তমপুর মৌজায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা হোম স্টে বা ছোট হোটেল গুলো প্রতি নজর প্রশাসনের।
কোভিড কাঁটা কেটেছে আগেই তার পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে পূর্ব মেদিনীপুরের পর্যটন কেন্দ্র দিঘা,শংকরপুর,তাজপুর,মন্দার মনি,জুনপুট ,বহুড়ান জালপাইর মতন বাঙালির পর্যটন কেন্দ্র গুলি। বিগত দিনে আমফান, বুলবুল,ইয়াস এর মতন ঝড়ঝঞ্জা কাটিয়েছে। সেই সময় ব্যাপকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে জেলার হোটেল ব্যাবসায়ীদের।জেলায় সদ্য সমাপ্ত ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হয়েছে। তার পর সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব ‘ শারদ উৎসব ‘ তার আগেই মন্দারমনি লাগোয়া পুরুষোত্তমপুর মৌজায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা হোম স্টে বা ছোট হোটেল গুলো প্রতি নজর প্রশাসনের। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রশাসনের নির্দেশে ভাঙা হলো চারটি হোটেল আগামী দিনে এই ভাঙার লম্বা লিস্ট তৈরি হয়েছে বলেও জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর। আরো জানা যাচ্ছে যে, বিগতদিনে মুখ্যমন্ত্রীর দিঘায় প্রশাসনিক বৈঠকে এসে এই ‘হোম স্টে’ তৈরি করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এর জেরে গ্রাম্য অর্থনীতির পাশাপাশি পর্যটন শিল্প আরো বিকাশ ঘটবে। এই হোম স্টে বা ছোট সাবসিটি যুক্ত হোটেলের ক্ষেত্রে জেলার তিন দপ্তরে অনুমতি লাগে যেমন স্থানীয় ব্লক প্রশাসন, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার ও জেলা শাসকের। গত দিনের হোটেল ভাঙা হলো যে গুলো তাদের এই সব দপ্তরের অনুমতি ছিল কি ? না স্থানীয় পঞ্চায়েত বা শাসকদের ঘনিষ্টতায় গজিয়ে উঠেছে এমন হোটেল সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ! যদিও স্থানীয় মানুষ থেকে বিজেপি নেতৃত্ব তাদের দাবি প্রশাসন ও শাসক দলের যোগেই পুজোর মুখে মান্দারমনি সহ পুরুষোত্তমপুর,ডেরা এলাকায় হোটেল শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষজন বিপাকে পড়তে পারেন বলেন আশঙ্কা তাদের। শাসকদল দাবি করেছে, পর্যটক স্বাচ্ছন্দের কথা মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত। আমরা রামনগর বিধান সভা এলাকায় পর্যটন শিল্পকে বিকশিত করতে চাইছি। নিয়ম বহির্ভূত কাজ হলেই ভাঙা হবে। মন্দারমনি হোটেল সংগঠনের দাবি, গত কালের হোটেল ভাঙা যেগুলো হয়েছে একটা বিক্ষিপ্তভাবে সেক্টর। আমরা আইন বহির্ভূত কাজ করছি না। আবার দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা টা তৈরি হয়েছে । টুরিস্টদের কথা মাথায় রেখেই। ফলে আকর্ষণ না বাড়লে পর্যটক আসবে কেন ? দিঘা শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদের প্রশাসকের দাবি, যে হোটেল বা হোম স্টে গুলো ভাঙা হয়েছে কোর্টের নির্দেশে ও নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে এবং সরকারি জায়গা দখল এমন দেখেই। এতে হোটেল শিল্পে আঘাত নয়।
Latest Videos