India- Europe Cycle Tour: স্ত্রী-এর টানে সাইকেলে পাড়ি ভারত থেকে ইউরোপে!

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

May 29, 2023 | 9:13 PM

স্ত্রী থাকেন বিদেশে। বর থাকেন ভারতে। স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার তার ইচ্ছে প্রবল। কিন্তু তাঁর কাছে নেই বিমানের টিকিট কাটার টাকা। তিনি কিনলেন একটি সাইকেল। সেই সাইকেল করেই পাড়ি দিলেন তিনি। তাঁর নাম ডঃ প্রদ্যুম্না কুমার মহানন্দিয়ার। তিনি একজন চিত্রশিল্পী। তাঁর প্রেমের জীবন শুরু হয় ১৯৭৫ সালে।

Follow Us

স্ত্রী থাকেন বিদেশে। বর থাকেন ভারতে। স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার তার ইচ্ছে প্রবল। কিন্তু তাঁর কাছে নেই বিমানের টিকিট কাটার টাকা। তিনি কিনলেন একটি সাইকেল। সেই সাইকেল করেই পাড়ি দিলেন তিনি। তাঁর নাম ডঃ প্রদ্যুম্না কুমার মহানন্দিয়ার। তিনি একজন চিত্রশিল্পী। তাঁর প্রেমের জীবন শুরু হয় ১৯৭৫ সালে।

সেই চিত্রশিল্পীর অনেক নাম-ডাক হয় তাঁর কাজের জন্য। একটি পোর্ট্রেট বানানোর জন্য শার্লট আসেন তাঁর কাছে। সেখান থেকেই তাঁদের প্রেম শুরু হয়। শিল্পীর কাজ দেখে শার্লট প্রেমে পরেন। তাঁরা ঠিক করেন যে তাঁরা বিয়ে করবেন। শার্লটের ভিসার মেয়াদ কমে আসায় তাকে ফিরে যেতে হয় বিদেশে।

মহানন্দিয়া কথা দিয়ে ছিলেন, তিনি শার্লটের সঙ্গে দেখা করবেন পড়াশুনো শেষ করে। তাঁদের কথা হত নিয়মিত চিঠিতে। মহানন্দিয়া তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন সুইডেনে। সাইকেল করেই তিনি শুরু করেন যাত্রা। ১৯৭৭ সালে ২২ জানুয়ারি তিনি সাইকেল নিয়ে বেড়িয়ে পরেন। অনেক বাধা পার করে ৪ মাসের পর তিনি সুইডেনে পৌঁছান। রাস্তাঘাটে ছবি এঁকে তিনি টাকা পেতেন। সেই টাকায় তিনি খাওয়ার টাকা জোগাড় করতেন। ২৮ মে তিনি পৌঁছান ইউরোপে। সেখান থেকে ট্রেনে যান গথেনবার্গ পর্যন্ত। তার পর অবশেষে বোরেসে পৌঁছান। সেখানে গিয়ে তাঁদের বিয়ে হয়। সেখানেই তাঁদের দম্পতি জীবন শুরু হয়।

স্ত্রী থাকেন বিদেশে। বর থাকেন ভারতে। স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার তার ইচ্ছে প্রবল। কিন্তু তাঁর কাছে নেই বিমানের টিকিট কাটার টাকা। তিনি কিনলেন একটি সাইকেল। সেই সাইকেল করেই পাড়ি দিলেন তিনি। তাঁর নাম ডঃ প্রদ্যুম্না কুমার মহানন্দিয়ার। তিনি একজন চিত্রশিল্পী। তাঁর প্রেমের জীবন শুরু হয় ১৯৭৫ সালে।

সেই চিত্রশিল্পীর অনেক নাম-ডাক হয় তাঁর কাজের জন্য। একটি পোর্ট্রেট বানানোর জন্য শার্লট আসেন তাঁর কাছে। সেখান থেকেই তাঁদের প্রেম শুরু হয়। শিল্পীর কাজ দেখে শার্লট প্রেমে পরেন। তাঁরা ঠিক করেন যে তাঁরা বিয়ে করবেন। শার্লটের ভিসার মেয়াদ কমে আসায় তাকে ফিরে যেতে হয় বিদেশে।

মহানন্দিয়া কথা দিয়ে ছিলেন, তিনি শার্লটের সঙ্গে দেখা করবেন পড়াশুনো শেষ করে। তাঁদের কথা হত নিয়মিত চিঠিতে। মহানন্দিয়া তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন সুইডেনে। সাইকেল করেই তিনি শুরু করেন যাত্রা। ১৯৭৭ সালে ২২ জানুয়ারি তিনি সাইকেল নিয়ে বেড়িয়ে পরেন। অনেক বাধা পার করে ৪ মাসের পর তিনি সুইডেনে পৌঁছান। রাস্তাঘাটে ছবি এঁকে তিনি টাকা পেতেন। সেই টাকায় তিনি খাওয়ার টাকা জোগাড় করতেন। ২৮ মে তিনি পৌঁছান ইউরোপে। সেখান থেকে ট্রেনে যান গথেনবার্গ পর্যন্ত। তার পর অবশেষে বোরেসে পৌঁছান। সেখানে গিয়ে তাঁদের বিয়ে হয়। সেখানেই তাঁদের দম্পতি জীবন শুরু হয়।

Next Video