E-Waste Problem: ফ্রিজ, ফোন আর মোবাইলের বয়স ১০ বছর
জাতীয় পরিবেশ মন্ত্রকের একটি নতুন পলিসি এসেছে। তাতে ১৩৪টি জিনিসের মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এর তালিকায় আছে বেশ কিছু ভোগ্যপণ্য, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, গাড়ি, মোবাইল ও ল্যাপটপ। মেয়াদের শেষে ওই জিনিস গুলি ইলেকক্ট্রনিক বর্জ্য হয়ে যাবে। নষ্ট করে ফেলতে হবে ওই জিনিস গুলো। কোন জিনিসের মেয়াদ কত দিন?
জাতীয় পরিবেশ মন্ত্রকের একটি নতুন পলিসি এসেছে। তাতে ১৩৪টি জিনিসের মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এর তালিকায় আছে বেশ কিছু ভোগ্যপণ্য, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, গাড়ি, মোবাইল ও ল্যাপটপ। মেয়াদের শেষে ওই জিনিস গুলি ইলেকক্ট্রনিক বর্জ্য হয়ে যাবে। নষ্ট করে ফেলতে হবে ওই জিনিস গুলো। কোন জিনিসের মেয়াদ কত দিন? রেফ্রিজারেটরের মেয়াদ ১০ বছর। সিলিং ফ্যানও ১০ বছর পরে বর্জ্য। ১০ বছর পর মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে ওয়াশিং মেশিনের। রেডিও ফেলে দিতে হবে ৮ বছর পর।
স্মার্টফোন ও ল্যাপটপের মেয়াদ ৫ বছর। ট্যাবলেটের মেয়াদ ৫ বছর। স্ক্যানারের মেয়াদ ৫ বছর। ইলেকট্রনিক ট্রেন ও রেসিং কার মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে ২ বছর পর। এই সিদ্ধান্ত নেবার কারণ ওই জিনিস গুলোয় নির্দিষ্ট মেয়াদের শেষে ক্ষতিকারক রাসায়নিক বেরোয়। তাতে থাকে লেড, পারদ, আর্সেনিক আর ক্যাডমিয়াম। এতে ত্বকের ক্ষতি হয়। শ্বাসকষ্ট হয়। ত্বক ও ফুসফুসের ক্যানসারও হতে পারে। তাই নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট সময়ের পর জিনিসগুলি নষ্ট করবে ওই সংস্থা। নষ্ট করে সার্টিফিকেট দেবে সংস্থা যা দেখিয়েই পরে নতুন জিনিস কিনতে ছাড় পাওয়া যাবে।