Pushpak, ISRO’s Reusable Launch Vehicle: পুষ্পকের সফল পরীক্ষা সারলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা, এই নিয়ে পরপর তিনবার

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

Jun 26, 2024 | 11:35 PM

পুষ্পকের সফল পরীক্ষা সারলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। এই নিয়ে পরপর তিনবার। শেষ বা চতুর্থ পরীক্ষা সফল হলেই মহাকাশে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়ে যাবে পুষ্পক। তিনবারই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে আলাদা, আলাদা জায়গায় তাকে পাঠানো হয়েছিল। সব ক্ষেত্রেই সঠিক জায়গায় ল্যান্ড করে ফেরত এসেছে এই মহাকাশযান। প্রতিবারই ভারতীয় সেনার চিনুক হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আকাশ ওড়ানো হয় পুষ্পককে।

Follow Us

রাবণের পুষ্পক রথ। পুরাণের সেই উড়ন্ত রথের নামে ইসরোর পুষ্পক। ১০০ শতাংশ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি দেশের প্রথম রি-ইউজেবল লঞ্চ ভেহিকেল। পুণর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশ যান। যা মহাকাশে গিয়ে আবার ফিরে আসতে পারবে। মানে একটাই মহাকাশযান ব্যবহার করে একাধিক অভিযান করা যাবে। সেই পুষ্পকের সফল পরীক্ষা সারলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। এই নিয়ে পরপর তিনবার। শেষ বা চতুর্থ পরীক্ষা সফল হলেই মহাকাশে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়ে যাবে পুষ্পক। তিনবারই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে আলাদা, আলাদা জায়গায় তাকে পাঠানো হয়েছিল। সব ক্ষেত্রেই সঠিক জায়গায় ল্যান্ড করে ফেরত এসেছে এই মহাকাশযান। প্রতিবারই ভারতীয় সেনার চিনুক হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আকাশ ওড়ানো হয় পুষ্পককে।

আগামী কয়েক বছরে পঞ্চাশের বেশি স্যাটেলাইট লঞ্চ করবে ইসরো। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি স্যাটেলাইটকে মহাকাশে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পড়বে পুষ্পকের উপর। ইসরো চিফ এস সোমনাথের কথায়, পুষ্পকের হাত ধরে একদিকে যেমন মহাকাশ অভিযানের খরচ কমবে। তেমনই মহাকাশ বর্জ্যের পরিমাণও কমবে।

অন্যদিকে গতকালই চাঁদের উলটো পিঠ অর্থাত্‍ অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক থেকে নমুনা নিয়ে ফিরেছে চিনের মহাকাশযান। চ্যাং-ই-সিক্সের মাধ্যমে মহাকাশ বিজ্ঞানে নতুন নজির তৈরি করেছে শি জিনপিংয়ের দেশ। দুনিয়ার তাবড় বিজ্ঞানীরা বলছেন, চিনের এই সাফল্যে চাঁদের অন্ধকার দিকের রহস্য কিছুটা হলেও কাটতে পারে। এর একটাই অর্থ। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে উঠে আসছে চিন। আশার কথা, ইসরোও চুপচাপ বসে নেই। ২০২২ সালে মঙ্গলযান ওয়ানের কাজ শেষ হয়েছে। মঙ্গলযানের পাঠানো সব চমকে দেওয়ার মতো তথ্য বিশ্লেষণ করার কাজ চলছে এখন। আর মঙ্গলযান ২-এর প্রস্তুতিও চলছে পুরোদমে।

রাবণের পুষ্পক রথ। পুরাণের সেই উড়ন্ত রথের নামে ইসরোর পুষ্পক। ১০০ শতাংশ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি দেশের প্রথম রি-ইউজেবল লঞ্চ ভেহিকেল। পুণর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশ যান। যা মহাকাশে গিয়ে আবার ফিরে আসতে পারবে। মানে একটাই মহাকাশযান ব্যবহার করে একাধিক অভিযান করা যাবে। সেই পুষ্পকের সফল পরীক্ষা সারলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। এই নিয়ে পরপর তিনবার। শেষ বা চতুর্থ পরীক্ষা সফল হলেই মহাকাশে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়ে যাবে পুষ্পক। তিনবারই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে আলাদা, আলাদা জায়গায় তাকে পাঠানো হয়েছিল। সব ক্ষেত্রেই সঠিক জায়গায় ল্যান্ড করে ফেরত এসেছে এই মহাকাশযান। প্রতিবারই ভারতীয় সেনার চিনুক হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আকাশ ওড়ানো হয় পুষ্পককে।

আগামী কয়েক বছরে পঞ্চাশের বেশি স্যাটেলাইট লঞ্চ করবে ইসরো। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি স্যাটেলাইটকে মহাকাশে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পড়বে পুষ্পকের উপর। ইসরো চিফ এস সোমনাথের কথায়, পুষ্পকের হাত ধরে একদিকে যেমন মহাকাশ অভিযানের খরচ কমবে। তেমনই মহাকাশ বর্জ্যের পরিমাণও কমবে।

অন্যদিকে গতকালই চাঁদের উলটো পিঠ অর্থাত্‍ অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক থেকে নমুনা নিয়ে ফিরেছে চিনের মহাকাশযান। চ্যাং-ই-সিক্সের মাধ্যমে মহাকাশ বিজ্ঞানে নতুন নজির তৈরি করেছে শি জিনপিংয়ের দেশ। দুনিয়ার তাবড় বিজ্ঞানীরা বলছেন, চিনের এই সাফল্যে চাঁদের অন্ধকার দিকের রহস্য কিছুটা হলেও কাটতে পারে। এর একটাই অর্থ। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে উঠে আসছে চিন। আশার কথা, ইসরোও চুপচাপ বসে নেই। ২০২২ সালে মঙ্গলযান ওয়ানের কাজ শেষ হয়েছে। মঙ্গলযানের পাঠানো সব চমকে দেওয়ার মতো তথ্য বিশ্লেষণ করার কাজ চলছে এখন। আর মঙ্গলযান ২-এর প্রস্তুতিও চলছে পুরোদমে।

Next Video