Kedarnath Badrinath Temple: শ্রী কেদারনাথ-বদ্রীনাথ মন্দিরে অনুদানের নামে প্রতারণা!
Kedarnath Badrinath Temple: ডিজিটাল প্রতারণার রমরমা এমন ভাবেই বেড়েছে যে, প্রতারকরা কোনও ফাঁকফোকরই বাকি রাখছে না। শ্রী কেদারনাথ-বদ্রীনাথ মন্দির কমিটির তরফে এক ভয়ঙ্কর অভিযোগ করা হয়েছে।
ডিজিটাল প্রতারণার রমরমা এমন ভাবেই বেড়েছে যে, প্রতারকরা কোনও ফাঁকফোকরই বাকি রাখছে না। শ্রী কেদারনাথ-বদ্রীনাথ মন্দির কমিটির তরফে এক ভয়ঙ্কর অভিযোগ করা হয়েছে। মন্দির কমিটি দাবি করছে,তাদের নামে একটি ভুয়ো QR Code পেমেন্ট স্টিকার তৈরি করেছে প্রতারকরা। তা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে। কোড স্ক্যান করে মানুষকে টাকা দিতে বলা হচ্ছে। শ্রী কেদারনাথ-বদ্রীনাথ মন্দির কমিটির তরফে ইতিমধ্যেই FIR করা হয়েছে। ভক্তদের উদ্দেশ্য বলা হয়েছে,এই ধরনের ভুয়ো কিউআর কোডের খপ্পরে পড়ে তাঁরা যেন টাকা খরচ না করেন। মন্দির কমিটি সম্প্রতি কিউআর কোড-সহ কিছু বোর্ড খুঁজে পেয়েছে। সেগুলির সাহায্যেই মানুষকে স্ক্যান করে অনলাইনে দানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। ট্রাস্টের দাবি, তারা ভক্তদের কখনই অনলাইনে অর্থ দিতে বলে না। এই ভুয়ো কিউআর কোডের বোর্ডগুলি সন্ধান করার পরে তারা তদন্তও শুরু করেছে। ভক্তদের জন্য কেদারনাথ ধামের দরজা খোলে 25 এপ্রিল এবং 27 এপ্রিল বদ্রী ধামের দরজা উন্মুক্ত হয়। মন্দির কমিটির চেয়ারম্যানের কথায়,’৫টি ভিন্ন লোকেশনে এই কিউআর কোডগুলি ব্যবহার করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে দুটি সিংহদ্বারের, দুটি মূল দরজার এবং একটি ভিআইপি গেটের। অনলাইনে ভক্তরা এখনও পর্যন্ত কত টাকা পাঠিয়েছেন,তার সামগ্রিক পরিসংখ্যানটা বলা খুবই মুশকিল’। যদি কেদার বা বদ্রীতে যাওয়ার পরিকল্পনা করলে, কিউআর কোড থেকে অতি অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। এই ধরনের প্রতারণামূলক কিউআর কোডের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন করবেন না । যদি এমন কোনও কোড আপনার নজরে আসে,তাহলে তা নিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিন।