Bashirhat Medicine Issue: ওষুধটুকুও মেলে না!
কিছু ওষুধ পাওয়া যায় হাসপাতালে। আবার জোগানের অভাবে সাধারণ মানুষকে সরকারি হাসপাতালের প্রেসক্রিপশন নিয়ে ছুটতে হয় বাইরে ওষুধের দোকানে। কিনতে হয় চড়া দামে ওষুধ। এরকমই ছবি দেখা গেল বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার সীমান্ত থেকে সুন্দরবনের বিভিন্ন গ্রামীন হাসপাতাল, ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে।
কিছু ওষুধ পাওয়া যায় হাসপাতালে। আবার জোগানের অভাবে সাধারণ মানুষকে সরকারি হাসপাতালের প্রেসক্রিপশন নিয়ে ছুটতে হয় বাইরে ওষুধের দোকানে। কিনতে হয় চড়া দামে ওষুধ। এরকমই ছবি দেখা গেল বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার সীমান্ত থেকে সুন্দরবনের বিভিন্ন গ্রামীন হাসপাতাল, ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে। সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার প্রেসক্রিপশনে যে ওষুধ লিখে দেবেন সেই ওষুধ পাওয়া যাওয়ার কথা হাসপাতাল বা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নিজস্ব ফার্মেসী সেন্টার থেকেই। কিন্তু তা অনেক সময়ই হয়ে উঠছে না। বসিরহাটের বিভিন্ন হাসপাতালে দেখা গেল সেই ছবি। হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতাল, মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতাল, সন্দেশখালি গ্রামীণ হাসপাতাল ও বসিরহাট জেলা হাসপাতাল সহ একাধিক হাসপাতালে আউটডোরে আসা বিভিন্ন রোগীরা প্রেসক্রিপশনে লেখা ওষুধের পরিষেবা পেতে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। কখনো তাদের বলা হচ্ছে চারটি ওষুধের মধ্যে দুটি ওষুধ নেই। সেগুলি বাইরে থেকে কিনতে হবে। আবার অনেক সময় দেখা গিয়েছে বিভিন্ন ধরনের অয়েনমেন্ট বা ইনজেকশন অনেক কিছুই মিলছে না। বসিরহাট সুপার স্পেশালিটি হসপিটালের ফার্মাসিস্ট সঙ্গীতা চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘আমাদের ওষুধের সাপ্লাই ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ সেন্টার, মেডিসিন স্টোর হয়ে এই ফার্মেসিতে ঢোকে। আমাদের ফার্মেসিতে ৯৫ শতাংশ ওষুধই পাওয়া যাচ্ছে। তবে কিছু কিছু ওষুধ হয়তো সাপ্লাই নেই সেই জন্য রোগীদের পরামর্শ দেওয়া হয় হাসপাতালে ন্যায্যমূলের ওষুধের দোকান থেকে কেনার জন্য।”