Poliovirus Found In Kolkata: করোনা শেষ হতে না হতেই কলকাতায় পোলিও ভাইরাসের ভয়!

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

Jun 16, 2022 | 5:26 PM

পরিসংখ্যানে বলছে, ২০২১-২২ সালে কলকাতায় রুটিন টিকাকরণের হার অত্যন্ত কম। পালস্ পোলিয়ো টিকার বাইরে রুটিন টিকাকরণেও পোলিয়ো টিকা (আইপিভি) দেওয়া হয়। যার হার অনেকটাই কমেছে করোনাকালে।

Follow Us

কলকাতা: পোলিও মুক্ত দেশ ঘোষণার প্রায় এক দশক পর ফের ভারতে ভাইরাসের খোঁজ। তাও আবার খাস কলকাতায়। ভারতে শেষ পোলিও আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া যায় হাওড়ায়। সেটাও ২০১১ সালে। এর ঠিক ৩ বছর পর ২০১৪ সালের ২৭ মার্চ ভারতকে পোলিওমুক্ত দেশ ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তার ৮ বছরের মাথায় মেটিয়াবরুজ এলাকায় নর্দমার জলে মিলল পোলিও ভাইরাসের নমুনা। করোনা অতিমারির শেষ হতে না হতেই, ফের একবার নতুন করে পোলিও ভাইরাসের নমুনা পাওয়ায়, স্বাভাবিক কারণেই উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর, চিন্তায় রাজ্য।

১৫ নং বোরোর মেটিয়াবুরুজ এলাকার নর্দমার জলের নমুনায় পাওয়া গিয়েছে পোলিও ভাইরাসের জীবাণু। চিকিৎসকদের অনুমান এটি সিডিপিভি টাইপ-১ ভাইরাস। টিকাকরণে বাড়তি নজরদারির পরও কীভাবে ওই এলাকায় পোলিও নমুনা পাওয়া গেল, তা নিয়ে অনুসন্ধানে রাজ্যের স্বাস্থ্য ভবন। ওই এলাকার শিশুদের ওপর কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে বলেই সূত্রের খবর। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা শিশুদেরই এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। তাই পোলিও রোগের যেকোনও উপসর্গ শিশুদের মধ্যে দেখা গেলেই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তার চিকিৎসা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তবে শুধু ১৫ নং বরোই নয়, আশঙ্কার তালিকায় রয়েছে কলকাতার আরও কয়েকটি অঞ্চল, যেমন — শ্যামলাল লেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন স্কুল, ধাপা লকগেট, মহেশতলা, নারকেলডাঙা। পোলিওর বাড়বাড়ন্ত রুখতে আগামী ১৯ জুন ১৩ জেলায় নজরদারি চালাবে রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন। পরিসংখ্যানে বলছে, ২০২১-২২ সালে কলকাতায় রুটিন টিকাকরণের হার অত্যন্ত কম। পালস্ পোলিয়ো টিকার বাইরে রুটিন টিকাকরণেও পোলিয়ো টিকা (আইপিভি) দেওয়া হয়। যার হার অনেকটাই কমেছে করোনাকালে।

স্বাস্থ্য দফতরের কর্তা ও বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, নর্দমায় পোলিওর জীবাণু পাওয়া মানেই ওই অঞ্চলে কেউ আক্রান্ত এমনটা নাও হতে পারে। পোলিও ভ্যাকসিন নেওয়া কোনও শিশুর মল থেকেও এই জীবাণু পাওয়া যেতে পারে। তবে পোলিও আক্রান্ত কোনও শিশুর দেহ থেকে এই জীবাণু নর্দমায় মিশেছে এই সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা।

কলকাতা: পোলিও মুক্ত দেশ ঘোষণার প্রায় এক দশক পর ফের ভারতে ভাইরাসের খোঁজ। তাও আবার খাস কলকাতায়। ভারতে শেষ পোলিও আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া যায় হাওড়ায়। সেটাও ২০১১ সালে। এর ঠিক ৩ বছর পর ২০১৪ সালের ২৭ মার্চ ভারতকে পোলিওমুক্ত দেশ ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তার ৮ বছরের মাথায় মেটিয়াবরুজ এলাকায় নর্দমার জলে মিলল পোলিও ভাইরাসের নমুনা। করোনা অতিমারির শেষ হতে না হতেই, ফের একবার নতুন করে পোলিও ভাইরাসের নমুনা পাওয়ায়, স্বাভাবিক কারণেই উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর, চিন্তায় রাজ্য।

১৫ নং বোরোর মেটিয়াবুরুজ এলাকার নর্দমার জলের নমুনায় পাওয়া গিয়েছে পোলিও ভাইরাসের জীবাণু। চিকিৎসকদের অনুমান এটি সিডিপিভি টাইপ-১ ভাইরাস। টিকাকরণে বাড়তি নজরদারির পরও কীভাবে ওই এলাকায় পোলিও নমুনা পাওয়া গেল, তা নিয়ে অনুসন্ধানে রাজ্যের স্বাস্থ্য ভবন। ওই এলাকার শিশুদের ওপর কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে বলেই সূত্রের খবর। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা শিশুদেরই এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। তাই পোলিও রোগের যেকোনও উপসর্গ শিশুদের মধ্যে দেখা গেলেই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তার চিকিৎসা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তবে শুধু ১৫ নং বরোই নয়, আশঙ্কার তালিকায় রয়েছে কলকাতার আরও কয়েকটি অঞ্চল, যেমন — শ্যামলাল লেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন স্কুল, ধাপা লকগেট, মহেশতলা, নারকেলডাঙা। পোলিওর বাড়বাড়ন্ত রুখতে আগামী ১৯ জুন ১৩ জেলায় নজরদারি চালাবে রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন। পরিসংখ্যানে বলছে, ২০২১-২২ সালে কলকাতায় রুটিন টিকাকরণের হার অত্যন্ত কম। পালস্ পোলিয়ো টিকার বাইরে রুটিন টিকাকরণেও পোলিয়ো টিকা (আইপিভি) দেওয়া হয়। যার হার অনেকটাই কমেছে করোনাকালে।

স্বাস্থ্য দফতরের কর্তা ও বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, নর্দমায় পোলিওর জীবাণু পাওয়া মানেই ওই অঞ্চলে কেউ আক্রান্ত এমনটা নাও হতে পারে। পোলিও ভ্যাকসিন নেওয়া কোনও শিশুর মল থেকেও এই জীবাণু পাওয়া যেতে পারে। তবে পোলিও আক্রান্ত কোনও শিশুর দেহ থেকে এই জীবাণু নর্দমায় মিশেছে এই সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা।

Next Video