Hooghly News: বয়স ৬০, সংখ্যা ১৫৭, বিপজ্জনক
মাঝে মধ্যে স্কুল বাড়ির দেওয়াল থেকে খসে পড়ছে বড় বড় চাঙ্গর,আতঙ্কে পড়ুয়া থেকে শিক্ষক এবং অভিভাবকরা,শিকেয় উঠেছে পড়াশোনা। স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে বার বার উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানালেও কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের। ঘটনা হুগলির গুরাপের গুরবাড়ি জেরুল রামলাল রায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।
মাঝে মধ্যে স্কুল বাড়ির দেওয়াল থেকে খসে পড়ছে বড় বড় চাঙ্গর,আতঙ্কে পড়ুয়া থেকে শিক্ষক এবং অভিভাবকরা,শিকেয় উঠেছে পড়াশোনা।
স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে বার বার উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানালেও কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের। ঘটনা হুগলির গুরাপের গুরবাড়ি জেরুল রামলাল রায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। জেরুল রামলাল রায় প্রাথমিক বিদ্যালয়টি নির্মিত হয়েছিল প্রায় ষাট বছর আগে।বর্তমানে এই স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা সংখ্যা প্রায় ১৫৭ জন।ক্লাস নেওয়া হয় প্রিপ্রাইমারী থেকে চতুর্থ শ্রেণী পযন্ত। বছর চারেক আগে স্কুল বাড়ির একাধিক জায়গায় ফাটল ধরা পড়ে।এর পর থেকেই যখন তখন ভেঙে পড়ছে বড় বড় চাঙ্গর।এক প্রকার দিনের পর দিন আতঙ্কের কারনে শিকেয় উঠেছে স্কুলের পঠন পাঠন। যেকোনো মুহূর্তে বড় সর দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে বলে এই আশঙ্কায় আতঙ্কিত অভিভাবকরাও।অভিভাবক দের দাবি অবিলম্বে স্কুল বাড়ির মেরামতের ব্যবস্থা করুক প্রশাসন। স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জহর লাল রায় বলেন অভিভাবক দের পাশপাশি তাঁরাও আতঙ্কে আছেন কারণ যেকোনো মুহূর্তে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।স্কুল বাড়ির এই অবস্থার কারণে অভিভাবকরা তাদের ছেলে মেয়েদের স্কুলে পাঠাতে চাইছেন না।তবুও সতর্কতার সাথে স্কুল চালানো হচ্ছে। তিনি আরো জানান ২০১৯ সালে স্কুল বাড়ির এই অবস্থা লক্ষ করা যায়।গত কয়েক দিন ধরে ভয়ঙ্কর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কারণ মাঝে মাঝে বড় বড় চাঙ্গর খসে পড়ছে। স্থানীয় ও জেলা প্রশাসনের পাশপাশি শিক্ষা দপ্তর কে বিষয়টি জানানো হয়েছে। হুগলি জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধক্ষ্য সুবীর মুখার্জি জানান স্কুলের অবস্থার কথা শুনেছি।নিজে গিয়ে দেখবো এবং স্কুলটি মেরামতের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেন তিনি।