Jhargram News: জঙ্গলমহলেও ভাঙন!
প্রতি বছর বর্ষায় প্লাবন পরিস্থিতি যদি বাংলার এক কঠিন বাস্তব হয়, তাহলে আরও একটি সত্য হল নদীর পাড় ভাঙন। প্রতিবছর বছর বর্ষায় নদীতে জলস্তর বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভাঙন শুরু হয়ে যায়। আর সেই ভাঙনের গ্রাসে সবচেয়ে বেশি পড়তে হয় ঝাড়গ্রামের সুবর্ণরেখা নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষজনদের।
তি বছর বর্ষায় প্লাবন পরিস্থিতি যদি বাংলার এক কঠিন বাস্তব হয়, তাহলে আরও একটি সত্য হল নদীর পাড় ভাঙন। প্রতিবছর বছর বর্ষায় নদীতে জলস্তর বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভাঙন শুরু হয়ে যায়। আর সেই ভাঙনের গ্রাসে সবচেয়ে বেশি পড়তে হয় ঝাড়গ্রামের সুবর্ণরেখা নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষজনদের। এই বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পেতেই ভাঙন শুরু হয়ে গিয়েছে ঝাড়গাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের গড়ধোরা এলাকার সুবর্ণরেখা নদী তীরবর্তী গ্রামের মানুষদের। নদী গিলে খাচ্ছে ঘরবাড়ি থেকে চাষের জমি। কার্যত নিরাশ্রয় বহু মানুষ। প্রতিবছরের একই ঘটনার পুনরাবৃত্তিতে স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভ বাড়ছে ওই সমস্ত এলাকার মানুষের মধ্যে। ওখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, গত বন্যায় এলাকার পাঁচটি বাড়ি ও প্রায় তিন একর জমি নদীর গর্ভে চলে যায়। নদীর পাড়ে এখনো কিছু বাড়ি রয়েছে যেগুলি বৃষ্টি হলেই নদীতে জল বাড়লেই নদী করবে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা এখন আতঙ্কে রয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে প্রশাসনকে বারবার জানানো হলেও কোনরকম এখনো সুরাহা হয়নি। গত কয়েকদিনের এই বৃষ্টিতে যদি সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ে তাহলে নদীর পাড় ভেঙ্গে বন্যাকবলিত হয়ে পড়তে হবে এলাকার বাসিন্দাদের। তারা দ্রুত কংক্রিটের পাড় বাঁধার দাবি জানাচ্ছেন। এ বিষয়ে সাঁকরাইল ব্লকের বিডিও রোহন ঘোষ বলেন, “আমি শুনেছি ঘটনাটা, বেপার টা আমাদের নজরে আছে” “আমরা অঞ্চলের সাথে কথা বলে মানুষ যাতে সুরক্ষিত থাকে তার আমরা যথাযত ব্যাবস্থা আমরা করছি”।