SpaceX’s Starship Explode: ভেঙে পড়ল বিশ্বের বৃহত্তম রকেট!
স্পেসএক্সের স্টারশিপ,এখনও পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট। চাঁদ,মঙ্গল এবং তার বাইরে নভশ্চরদের পাঠানোর জন্য ডিজাইন করা মহাকাশযানটি। কিন্তু এই ব্যর্থতাকে মানতে নারাজ সংস্থার কর্ণধার ইলন মাস্ক। তিনি স্পেসএক্সের কর্মীদের শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন টুইটের মাধ্য়মে। ২০০২ সালে আমেরিকায় যাত্রা শুরু হয় স্পেসএক্সে
সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট স্পেসএক্সের স্টারশিপ ২০ এপ্রিল উৎক্ষেপণ করা হয়। এই রকেটটি টেক্সাসের স্টারবেস থেকে উৎক্ষেপণের পরপরই বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়ে গেল। সন্ধ্যা ৭ টার দিকে টেক্সাসের বোকা চিকা থেকে যাত্রা শুরু করে এই রকেটটি। এটি ছিল স্টারশিপের প্রথম অরবিটাল পরীক্ষা। এর আগে,১৭ এপ্রিলও এটি চালু করার চেষ্টা করা হয়েছিল এবং তা পিছিয়ে যায়। অবশেষে যখন ২০ এপ্রিল এটি উৎক্ষেপণ করা হয়,তখন স্টেজ থেকে ওঠার ঠিক আগের মুহূর্তে সমস্যা দেখা দেয়। সেই কারণেই এদিনের লঞ্চ ব্যর্থ হয়। স্পেসএক্সের স্টারশিপ,এখনও পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট। চাঁদ,মঙ্গল এবং তার বাইরে নভশ্চরদের পাঠানোর জন্য ডিজাইন করা মহাকাশযানটি। কিন্তু এই ব্যর্থতাকে মানতে নারাজ সংস্থার কর্ণধার ইলন মাস্ক। তিনি স্পেসএক্সের কর্মীদের শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন টুইটের মাধ্য়মে। ২০০২ সালে আমেরিকায় যাত্রা শুরু হয় স্পেসএক্সের। ২০০৮ সালে প্রথমবার পৃথিবীর অরবিটে লিকুইড ফুয়েল রকেট পাঠাতে সক্ষম হয় স্পেসএক্স। এটি একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান। এটি ক্রু এবং কার্গো উভয়কেই পৃথিবীর কক্ষপথ,চাঁদ,মঙ্গল এবং তার বাইরে নিয়ে যাওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী লঞ্চ ভেহিকেল। রকেটটির উচ্চতা ১২০ মিটার এবং ব্যাস ৯ মিটার এবং এর পেলোড ক্ষমতা ১০০ থেকে ১৫০ টন। সুপার হেভি হল স্টারশিপ লঞ্চ সিস্টেমের প্রথম পর্যায় বা বুস্টার। এটি ৩৩টি Raptor ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। সুপার হেভি একটি সম্পূর্ণরূপে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য রকেট। এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশ করতে পারবে এবং উৎক্ষেপণস্থলে ফিরে আসতে পারবে। র্যাপ্টর ইঞ্জিনটিও একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য মিথেন-অক্সিজেন স্টেজড-দহন ইঞ্জিন। এটি স্টারশিপ সিস্টেমকে চলতে সাহায্য় করে।