AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bankura: খিচুড়ির ভিতরে টিকটিকি, সেই খাবার খেয়ে অসুস্থ ৯

আইসিডিএস কর্মীর দাবি ফোন পেতেই সমস্ত উপভোক্তাকে ফোন করে ওই খাবার খেতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু ততক্ষণে কয়েকজন শিশু সহ মোট ৯ জন উপভোক্তা ও পরিবারের লোক ওই খাবার খেয়ে নেওয়ায় বিষক্রিয়ার আশঙ্কায় তড়িঘড়ি তাঁদের রাইপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

Bankura: খিচুড়ির ভিতরে টিকটিকি, সেই খাবার খেয়ে অসুস্থ ৯
মিড ডে মিলে টিকটিকিImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 03, 2025 | 7:02 PM
Share

বাঁকুড়া: আইসিডিএস (ICDS)-এর রান্না করা খাবারে ফের মিলল টিকটিকি। ঘটনা বাঁকুড়ার সারেঙ্গা ব্লকের দামদি আইসিডিএস কেন্দ্রের। খাবারে টিকটিকি নজরে আসতেই তৎপর হয় আইসিডিএস কেন্দ্রের কর্মীরা। বিষক্রিয়ার আশঙ্কায় ওই আইসিডিএস কেন্দ্রের কয়েকজন শিশু-সহ ৯ জন উপভোক্তাকে নিয়ে যাওয়া হয় রাইপুর গ্রামীণ হাসপাতালে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সারেঙ্গা ব্লকের দামদি-আইসিডিএস (ICDS) কেন্দ্র থেকে শিশু, প্রসূতি ও গর্ভবতী মিলিয়ে মোট ৫৫ জন প্রতিদিন রান্না করা খাবার সংগ্রহ করে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খায়। অন্যান্য দিনের মতো বুধবার স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শেডে রান্নার পর উপভোক্তাদের সেই খিচুড়ি দেওয়া হয়। সেই খাবার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খাওয়ার সময় এক মহিলার নজরে আসে থালার খিচুড়ির মধ্যে একটি ছোট টিকটিকির বাচ্চা মৃত অবস্থায় রয়েছে। বিষয়টি নজরে আসতেই ওই মহিলা তড়িঘড়ি বিষয়টি জানান আইসিডিএস কর্মীদের।

আইসিডিএস কর্মীর দাবি ফোন পেতেই সমস্ত উপভোক্তাকে ফোন করে ওই খাবার খেতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু ততক্ষণে কয়েকজন শিশু সহ মোট ৯ জন উপভোক্তা ও পরিবারের লোক ওই খাবার খেয়ে নেওয়ায় বিষক্রিয়ার আশঙ্কায় তড়িঘড়ি তাঁদের রাইপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ৯ জনের মধ্যে কারও তেমন শারিরিক সমস্যা দেখা না গেলেও আপাতত ২৪ ঘণ্টা সেখানেই তাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বলে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে।

আইসিডিএস কর্মী ও সহায়িকা রেবতী ডাঙ্গরের বলেন, “ওই টিকটিকি রান্নার সময় খিচুড়িতে পড়ে যাওয়ার যেমন সম্ভাবনা রয়েছে, তেমনই রান্না করা খাবার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পরেও তাতেও টিকটিকিটি পড়ে থাকতে পারে।” অভিভাবক শিখা মাঝি বলেন, “এমনি কিছু হয়নি। খাওয়া শুরুও করে দিয়েছিলাম। দেখি টিকটিকি পড়ে রয়েছে পাতে।”