AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bankura: দখল করা জমি ছাড়বে, পুরসভার সঙ্গে তুমুল ঝগড়া চন্দনের

Municipality:এরপর কিশলয়ের মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী শর্বানী দে জায়গাটিকে দখলমুক্ত করার চেষ্টা করলে ঝামেলা বাঁধে। আদালতের দ্বারস্থ হন চন্দন দাস কর্মকার। স্বামীর মালিকানাভূক্ত জায়গার দখল পেতে পাল্টা পুরসভার দ্বারস্থ হন শর্বানী দে।

Bankura: দখল করা জমি ছাড়বে, পুরসভার সঙ্গে তুমুল ঝগড়া চন্দনের
অভিযুক্ত ব্যক্তিImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 21, 2025 | 5:54 PM
Share

বাঁকুড়া: গায়ের জোরে বছরের পর বছর ধরে অন্যের জমি ভোগ দখলের অভিযোগ উঠছিল এক প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ পেয়ে ডোজার চালিয়ে সীমানা পাঁচিল ভেঙে আসল মালিককে জায়গার দখল দিতে গিয়েই ঘটল বিপত্তি। পুরসভার কাউন্সিলর থেকে শুরু করে পুর আধিকারিকদের সঙ্গে তুমুল বচসায় জড়ালেন দখলকারী ব্যক্তি। পাঁচিল ভাঙার কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করার অভিযোগও ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। ঘটনা বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুলিশ চৌকি এলাকার।

স্থানীয় সূত্রে খবর, কয়েক দশক আগে বিষ্ণুপুর শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুলিশ চৌকি এলাকায় ৬ কাঠার একটি জমিকে আধাআধি ভাগ করে কেনেন কিশলয় বিকাশ দে ও চন্দন দাস কর্মকার নামের দুই বন্ধু। পরবর্তীতে চন্দন দাস কর্মকার নিজের জায়গায় বাড়ি তৈরি করে বসবাস শুরু করেন। তবে কিশলয়ের জায়গা ফাঁকা পড়েছিল। অভিযোগ সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সমগ্র জায়গাটিই দখল করে ব্যবহার করতে শুরু করেন চন্দন দাস।

এরপর কিশলয়ের মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী শর্বানী দে জায়গাটিকে দখলমুক্ত করার চেষ্টা করলে ঝামেলা বাঁধে। আদালতের দ্বারস্থ হন চন্দন দাস কর্মকার। স্বামীর মালিকানাভূক্ত জায়গার দখল পেতে পাল্টা পুরসভার দ্বারস্থ হন শর্বানী দে। পুরসভার দাবি, তদন্ত করে শর্বানী দে র মালিকানা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছে পুরসভা। এরপর আজ বুলডোজার নিয়ে সীমানা পাঁচিল ভেঙে শর্বানী দে কে তাঁর জায়গার দখল দেওয়ার ব্যাপারে উদ্যোগী হয় পুরসভা। আর তাতেই গন্ডগোল। সীমানা পাঁচিল ভাঙতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন চন্দন দাস কর্মকার। তুমুল বচসা হয় এলাকার কাউন্সিলার থেকে শুরু করে পুর আধিকারিকদের সঙ্গে। শেষ পর্যন্ত একপ্রকার জোর করেই সীমানা পাঁচিল ভেঙে শর্বানী দের হাতে তাঁর জমি তুলে দেওয়া হয়।

অভিযুক্ত চন্দন বলেন, “এটা আমার জায়গা। ওর জোর করে আমার জাগয়া নিয়ে নিচ্ছে।”