Duare Sarkar Video: মানুষ হয়ে গেল ‘কুত্তা’! প্রতিবাদে ‘ঘেউ ঘেউ’ করছেন বাঁকুড়ার যুবক

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Nov 19, 2022 | 4:19 PM

Bankura: বাঁকুড়ার ২ নম্বর ব্লকের ঘটনা। যদিও, বিষয় বিষয়টি জানার পর পরই ওই যুবকের রেশন কার্ডের বানান সংশোধন করে দেন ব্লকের আধিকারিকরা

Follow Us

বাঁকুড়া: একবার নয়। তিন-তিনবার! হয় নাম, নয়ত পদবী ভুল ডিজিট্যাল রেশন কার্ডে (Digital Ration Card)। আর সেই ভুল যেমন-তেমন ভুল নয়। দত্ত পদবী বদলে হয়ে গেল কুত্তা। যা নিয়ে রীতিমত ক্ষোভ উগরে দিলেন যুবক। প্রতিবাদে দুয়ারে সরকার শিবিরে হাজির হয়ে বিডিও-র সামনে ‘ঘেউ-ঘেউ’ শব্দে প্রতিবাদ জানালেনও তিনি । যুবকের এই ভিডিয়ো ভাইরাল এখন সামাজিক মাধ্যমে (Social Media)।

বাঁকুড়ার ২ নম্বর ব্লকের ঘটনা। যদিও, বিষয় বিষয়টি জানার পর পরই ওই যুবকের রেশন কার্ডের বানান সংশোধন করে দেন ব্লকের আধিকারিকরা। কিন্তু পরপর তিনবার কীভাবে ভুল হয় তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।

ঘটনার সূত্রপাত ২০১৫ সালে। সে সময় বাঁকুড়া দু’নম্বর ব্লকের কেশিয়াকোল গ্রামের যুবক শ্রীকান্তি কুমার দত্ত নিজের ডিজিট্যাল রেশন কার্ডের জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন বাঁকুড়া দু নম্বর ব্লকে।ডিজিট্যাল কার্ড হাতে পাওয়ার পর শ্রীকান্তি দেখেন তাঁর পদবী দত্তর বদলে এসেছে মণ্ডল। এরপর তিনি ব্লকের বিডিও অফিসে ওই ভুল সংশোধনের জন্য আবেদন জানান।

কিন্তু অভিযোগ কোনও লাভ হয়নি।করোনা পূর্ববর্তী একটি দুয়ারে সরকার শিবিরে ভ্রম সংশোধনের জন্য শ্রীকান্তী আবেদন জানালে তখন পদবী সংশোধিত হলেও নাম শ্রীকান্তির বদলে হয়ে যায় শ্রীকান্ত।

২০২১ সালে ফের দুয়ারে সরকার শিবিরে হাজির হয়ে শ্রীকান্তি নিজের নামের বানান সংশোধনের আবেদন জানান। এরপর গত ১১ নভেম্বর খাদ্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে নিজের রেশন কার্ড ডাউনলোড করতে গেলে শ্রীকান্তি দেখেন তাঁর রেশন কার্ড সংশোধিত হলেও পদবীর জায়গায় দত্ত বদলে হয়ে গিয়েছে ‘কুত্তা’।

এরপর গত ১৬ নভেম্বর এলাকায় দুয়ারে সরকার শিবিরে হাজির হয়ে বাঁকুড়া দু নম্বর ব্লকের জয়েন্ট বিডিওকে দেখতে পান তিনি। গাড়িতে চালকের পাশের আসনে জয়েন্ট বিডিও-র কাছে গিয়ে শ্রীকান্তি ঘেউ-ঘেউ শব্দে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। প্রথমে কিছু বুঝতে না পারলেও শ্রীকান্তির হাতের কাগজপত্র দেখে তৎক্ষণাৎ তা সংশোধনের জন্য পদক্ষেপ করেন জয়েন্ট বিডিও। বারেবারে আবেদন জানিয়েও ক্রমাগত ভুল রেশন কার্ড পেয়েই এই প্রতিবাদ দাবি শ্রীকান্তির।

এই বিষয়ে বাঁকুড়া দুনম্বর ব্লকের বিডিও শুভব্রত চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ১৬ নভেম্বর দুয়ারে সরকার শিবিরে ওই যুবক ভ্রম সংশোধনের আবেদন জানালে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা সংশোধন করে দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে শ্রীকান্তিবাবুর দাবি, ‘তিনবার নাম সংশোধনের জন্য আবেদন জানিয়েছিলাম। প্রথমবার শ্রীকান্ত মণ্ডল নাম আসে। আমার পদবী মণ্ডল নয়, দত্ত। পরের বার দুয়ারে সরকারে সংশোধন করালে দেখি নাম এসেছে শ্রীকান্ত দত্ত। আমার নাম শ্রীকান্তি। এরপর দত্তর জায়গায় কুত্তা। সেই কারণে আমি প্রতিবাদ দেখিয়েছি।’

বাঁকুড়া: একবার নয়। তিন-তিনবার! হয় নাম, নয়ত পদবী ভুল ডিজিট্যাল রেশন কার্ডে (Digital Ration Card)। আর সেই ভুল যেমন-তেমন ভুল নয়। দত্ত পদবী বদলে হয়ে গেল কুত্তা। যা নিয়ে রীতিমত ক্ষোভ উগরে দিলেন যুবক। প্রতিবাদে দুয়ারে সরকার শিবিরে হাজির হয়ে বিডিও-র সামনে ‘ঘেউ-ঘেউ’ শব্দে প্রতিবাদ জানালেনও তিনি । যুবকের এই ভিডিয়ো ভাইরাল এখন সামাজিক মাধ্যমে (Social Media)।

বাঁকুড়ার ২ নম্বর ব্লকের ঘটনা। যদিও, বিষয় বিষয়টি জানার পর পরই ওই যুবকের রেশন কার্ডের বানান সংশোধন করে দেন ব্লকের আধিকারিকরা। কিন্তু পরপর তিনবার কীভাবে ভুল হয় তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।

ঘটনার সূত্রপাত ২০১৫ সালে। সে সময় বাঁকুড়া দু’নম্বর ব্লকের কেশিয়াকোল গ্রামের যুবক শ্রীকান্তি কুমার দত্ত নিজের ডিজিট্যাল রেশন কার্ডের জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন বাঁকুড়া দু নম্বর ব্লকে।ডিজিট্যাল কার্ড হাতে পাওয়ার পর শ্রীকান্তি দেখেন তাঁর পদবী দত্তর বদলে এসেছে মণ্ডল। এরপর তিনি ব্লকের বিডিও অফিসে ওই ভুল সংশোধনের জন্য আবেদন জানান।

কিন্তু অভিযোগ কোনও লাভ হয়নি।করোনা পূর্ববর্তী একটি দুয়ারে সরকার শিবিরে ভ্রম সংশোধনের জন্য শ্রীকান্তী আবেদন জানালে তখন পদবী সংশোধিত হলেও নাম শ্রীকান্তির বদলে হয়ে যায় শ্রীকান্ত।

২০২১ সালে ফের দুয়ারে সরকার শিবিরে হাজির হয়ে শ্রীকান্তি নিজের নামের বানান সংশোধনের আবেদন জানান। এরপর গত ১১ নভেম্বর খাদ্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে নিজের রেশন কার্ড ডাউনলোড করতে গেলে শ্রীকান্তি দেখেন তাঁর রেশন কার্ড সংশোধিত হলেও পদবীর জায়গায় দত্ত বদলে হয়ে গিয়েছে ‘কুত্তা’।

এরপর গত ১৬ নভেম্বর এলাকায় দুয়ারে সরকার শিবিরে হাজির হয়ে বাঁকুড়া দু নম্বর ব্লকের জয়েন্ট বিডিওকে দেখতে পান তিনি। গাড়িতে চালকের পাশের আসনে জয়েন্ট বিডিও-র কাছে গিয়ে শ্রীকান্তি ঘেউ-ঘেউ শব্দে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। প্রথমে কিছু বুঝতে না পারলেও শ্রীকান্তির হাতের কাগজপত্র দেখে তৎক্ষণাৎ তা সংশোধনের জন্য পদক্ষেপ করেন জয়েন্ট বিডিও। বারেবারে আবেদন জানিয়েও ক্রমাগত ভুল রেশন কার্ড পেয়েই এই প্রতিবাদ দাবি শ্রীকান্তির।

এই বিষয়ে বাঁকুড়া দুনম্বর ব্লকের বিডিও শুভব্রত চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ১৬ নভেম্বর দুয়ারে সরকার শিবিরে ওই যুবক ভ্রম সংশোধনের আবেদন জানালে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা সংশোধন করে দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে শ্রীকান্তিবাবুর দাবি, ‘তিনবার নাম সংশোধনের জন্য আবেদন জানিয়েছিলাম। প্রথমবার শ্রীকান্ত মণ্ডল নাম আসে। আমার পদবী মণ্ডল নয়, দত্ত। পরের বার দুয়ারে সরকারে সংশোধন করালে দেখি নাম এসেছে শ্রীকান্ত দত্ত। আমার নাম শ্রীকান্তি। এরপর দত্তর জায়গায় কুত্তা। সেই কারণে আমি প্রতিবাদ দেখিয়েছি।’

Next Video