AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sukanta Majumdar: ‘বুথে রাজ্য পুলিশ কেন! আমি তো অবাক হয়ে যাচ্ছি…’, দেখেই বিরক্ত সুকান্ত

Sukanta Majumdar: গঙ্গারামপুর ২ নম্বর ওয়ার্ডে কাদিরহাট প্রাথমিক স্কুলের তিনটি বুথের মধ্যে রাজ্য পুলিশ রয়েছে বলে অভিযোগ বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থীর। বললেন, 'বুথের মধ্যে রাজ্য পুলিশ আছে। কেন আছে, বুঝতে পারছি না। আমি তো অবাক হয়ে যাচ্ছি। এটা তো নিয়ম নেই।'

Sukanta Majumdar: 'বুথে রাজ্য পুলিশ কেন! আমি তো অবাক হয়ে যাচ্ছি...', দেখেই বিরক্ত সুকান্ত
গঙ্গারামপুরে সুকান্ত মজুমদারImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 26, 2024 | 3:30 PM
Share

বালুরঘাট: ভোটের দিন সকাল সকাল ভোট দিয়ে বালুরঘাটের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরছেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। গোটা বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্র চষে ফেলছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। এসবের মধ্যেই এবার পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ সুকান্তর। গঙ্গারামপুর ২ নম্বর ওয়ার্ডে কাদিরহাট প্রাথমিক স্কুলের তিনটি বুথের মধ্যে রাজ্য পুলিশ রয়েছে বলে অভিযোগ বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থীর। বললেন, ‘বুথের মধ্যে রাজ্য পুলিশ আছে। কেন আছে, বুঝতে পারছি না। আমি তো অবাক হয়ে যাচ্ছি। এটা তো নিয়ম নেই।’

শুধু তাই নয়, সেখানের বুথগুলিতে বিভিন্ন ভোটারকে অসুস্থ বলে নিয়ে গিয়ে, তৃণমূলের লোকেরা ভোট করাচ্ছে… এমনও অভিযোগ তুলতে শোনা যায় সুকান্ত মজুমদারকে। বিজেপির রাজ্য সভাপতির বক্তব্য, প্রিসাইডিং অফিসারও এই নিয়ে কোনও সদুত্তর দিতে পারছেন না। এদিন গঙ্গারামপুরের অভিযোগ তিনি সেখানে দাঁড়িয়েই ফোন করেন বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিলকুমার শর্মাকে। জানান, বুথের মধ্যে যাওয়ার নিয়ম না থাকা সত্ত্বেও, বুথের ১০ মিটারের মধ্যে পুলিশ দাঁড়িয়ে রয়েছে। গঙ্গারামপুরের ওই তিনটি বুথের বিষয়ে বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষকের কাছে অভিযোগ জানান তিনি। সুকান্ত জানান, অনিল শর্মা তাঁকে আশ্বস্ত করেছেন বিষয়টি দেখবেন বলে।

যদিও সুকান্ত মজুমদার রাজ্য পুলিশের যে কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছেন, তিনি অবশ্য বুথে ঢোকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর বক্তব্য, তিনি বুথের দরজার বাইরে ছিলেন। প্রয়োজনে সিসিটিভি ফুটেজ দেখার কথাও বলেন ওই পুলিশকর্মী। ওই পুলিশকর্মী বলেন, ‘আমি লাইন মেইনটেন করছিলাম। সকাল থেকেই আছি এখানে। কত দূরে থাকতে হবে, সে বিষয়ে আমাদের কোনও ইনস্ট্রাকশন দেওয়া হয়নি। প্রিসাইডিং অফিসার বা অন্য কেউ আমাকে কিছু বলেননি।’