Extra marital affairs: অন্য মহিলার সঙ্গে পরকীয়া, স্বামীকে বোঝাতে গিয়ে নিজেই সম্পর্কের মাশুল দিল নমিতা
Extra marital affairs: তারকেশ্বরের নস্কর পুর এলাকার ঘটনা। মৃতের নাম নমিতা দাস (২৬)। অভিযুক্ত স্বামী সৌমেন দাসকে আটক করেছে তারকেশ্বর থানার পুলিশ। মৃতের পরিবার সূত্রে খবর, সাত বছর আগে বিয়ে হয় নমিতা ও সৌমেনের। তাঁদের তিন বছরের এক কন্যা সন্তানও রয়েছে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, অভিযুক্ত সৌমেন দাস অন্য এক মহিলার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। এই নিয়ে নিত্য দিন অশান্তি সংসারে।
হুগলি: বিয়ে করা স্বামীর পরকীয়া মেনে নিতে পারেননি স্ত্রী। সেই নিয়ে সাংসারিক অশান্তি লেগেই থাকত। তবে স্বামী প্রেমের সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে নারাজ। এরপর ঘটল মর্মান্তিক ঘটনা। ‘পথের কাঁটাকে’ চিরতরে পৃথিবী থেকে সরাতে ভয়ঙ্কর পথ বাছলেন স্বামী। গৃহবধূকে খুন করে গলায় দড়ি দিয়ে টাঙিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তাঁর বিরুদ্ধে। অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ স্থানীয় বাসিন্দা এবং গৃহবধূর বাপের বাড়ির লোকজনদের।
তারকেশ্বরের নস্কর পুর এলাকার ঘটনা। মৃতের নাম নমিতা দাস (২৬)। অভিযুক্ত স্বামী সৌমেন দাসকে আটক করেছে তারকেশ্বর থানার পুলিশ। মৃতের পরিবার সূত্রে খবর, সাত বছর আগে বিয়ে হয় নমিতা ও সৌমেনের। তাঁদের তিন বছরের এক কন্যা সন্তানও রয়েছে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, অভিযুক্ত সৌমেন দাস অন্য এক মহিলার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। এই নিয়ে নিত্য দিন অশান্তি সংসারে।
আজ সকালে সৌমেন দাস তার শ্বশুর বাড়িতে ফোন করে জানায়, তারঁ স্ত্রী অসুস্থ।মৃতার পরিবারের লোকজন এসে দেখেন নমিতা দাস মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন ঘরের মেঝেতে। গলায় ছিল ওড়নার ফাঁস। ঘটনার খবর পেয়ে আগেই ঘটনা স্থলে পৌছয় তারকেশ্বর থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে মৃতার পরিবারের তরফ থেকে লিখিত অভিযোগ করা হলে ঘটনা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মৃতার বাবা জানিয়েছেন, “জামাই অশান্তি করে। একবার মেয়ে বিষ খেয়েছিল। তারপর অনেক বুঝিয়ে শ্বশুরবাড়ি দিয়ে এসেছিলাম। এবার মেরে ফেলল।” নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ উড়িয়ে অভিযুক্ত স্বামী সৌমেন দাস বলেছেন, “আমি এমন কিছুই করিনি। আমাদের মধ্যে যথেষ্ঠ ভালবাসা ছিল।”