হুগলি: সকাল সকাল ভোট দিয়ে একেবারে অ্যাকশন মোডে হুগলির সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। বাঁকড়ার মুন্সিডাঙা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সিপিএমের এক এজেন্টকে চুলের মুঠি ধরে উঠিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ ওঠে ভোটারদের ভয় দেখানো হচ্ছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এরপরই বাঁকড়ার ওই বুথে যান সিপিএম প্রার্থী। ওই এজেন্ট বলেন, “তৃণমূলের নেতারা এমন সব ভাষা ব্যবহার করেছে বলা যাবে না। বলেছে ভোটে হয়ে গেলে ঘরছাড়া করবে।”
দীপ্সিতা বলেন, “এরকমই হবে। আমরা একজন এজেন্টকে বসালাম। আরও একজন এজেন্ট আসছেন। বাঁকড়ায় সমস্ত জায়গায় যেখানে আমাদের এজেন্ট আছেন ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না। আমি প্রিসাইডিং অফিসারকেও বলে এসেছি।”
অন্যদিকে বাঁকড়া মোবারোক হোসেন স্কুলে তৃণমূলের এজেন্ট ভোটকেন্দ্রের মধ্যেই ভোটারদের ২ নম্বরে ভোট দিতে বলে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছিলেন বলে অভিযোগ। দীপ্সিতা এসে তৃণমূলের ওই এজেন্টকে সরিয়ে অন্য এজেন্ট বসান।
যদিও এই সমস্ত অভিযোগ প্রসঙ্গে তৃণমূলের প্রার্থী কল্য়াণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, “সিপিএম তো এজেন্ট বসিয়েছে। কোথাও ১০০ শতাংশ বসিয়েছে, কোথাও ৭০-৮০ শতাংশ বসিয়েছে। বিজেপির সঙ্গে সিপিএমের একটা সমঝোতা হয়েছে এবার। যেখানে একজন এজেন্ট দিতে পারবে না, অন্যজন এজেন্ট দেবে।”
হুগলি: সকাল সকাল ভোট দিয়ে একেবারে অ্যাকশন মোডে হুগলির সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। বাঁকড়ার মুন্সিডাঙা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সিপিএমের এক এজেন্টকে চুলের মুঠি ধরে উঠিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ ওঠে ভোটারদের ভয় দেখানো হচ্ছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এরপরই বাঁকড়ার ওই বুথে যান সিপিএম প্রার্থী। ওই এজেন্ট বলেন, “তৃণমূলের নেতারা এমন সব ভাষা ব্যবহার করেছে বলা যাবে না। বলেছে ভোটে হয়ে গেলে ঘরছাড়া করবে।”
দীপ্সিতা বলেন, “এরকমই হবে। আমরা একজন এজেন্টকে বসালাম। আরও একজন এজেন্ট আসছেন। বাঁকড়ায় সমস্ত জায়গায় যেখানে আমাদের এজেন্ট আছেন ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না। আমি প্রিসাইডিং অফিসারকেও বলে এসেছি।”
অন্যদিকে বাঁকড়া মোবারোক হোসেন স্কুলে তৃণমূলের এজেন্ট ভোটকেন্দ্রের মধ্যেই ভোটারদের ২ নম্বরে ভোট দিতে বলে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছিলেন বলে অভিযোগ। দীপ্সিতা এসে তৃণমূলের ওই এজেন্টকে সরিয়ে অন্য এজেন্ট বসান।
যদিও এই সমস্ত অভিযোগ প্রসঙ্গে তৃণমূলের প্রার্থী কল্য়াণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, “সিপিএম তো এজেন্ট বসিয়েছে। কোথাও ১০০ শতাংশ বসিয়েছে, কোথাও ৭০-৮০ শতাংশ বসিয়েছে। বিজেপির সঙ্গে সিপিএমের একটা সমঝোতা হয়েছে এবার। যেখানে একজন এজেন্ট দিতে পারবে না, অন্যজন এজেন্ট দেবে।”