Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jalpaiguri TMC Clash: ‘তৃণমূল কোম্পানি ভাল, প্রোডাক্ট ভাল, তবে ফেরিওয়ালা খারাপ’, কার দিকে ইঙ্গিত তৃণমূল নেতার?

TMC Group clash: আবাস দুর্নীতি ইস্যুতে তীর্যক মন্তব্য করলেন জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) তফশিলি জাতি-উপজাতির তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাসের। বলেন, "যে ঘুষ দেয় সে আগে দোষী। নেতা পরে দোষী।"

Jalpaiguri TMC Clash: 'তৃণমূল কোম্পানি ভাল, প্রোডাক্ট ভাল, তবে ফেরিওয়ালা খারাপ', কার দিকে ইঙ্গিত তৃণমূল নেতার?
বিতর্কিত মন্তব্য তৃণমূল নেতার (নিজস্ব চিত্র)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 23, 2023 | 6:36 PM

জলপাইগুড়ি: আবাস যোজনার বেনিয়মে (Awas Yojana Scam) বারবার নাম জড়িয়েছে শাসকদলের (TMC)। যোগ্যরা ঘর পাননি বলে অভিযোগ তুলেছিল বিরোধী থেকে সাধারণ মানুষ। টাকা নিয়ে অযোগ্যদের বাড়ি পাইয়ে দিচ্ছেন নেতারা এহেন অভিযোগ উঠছিল রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। এবার আবাস দুর্নীতি ইস্যুতে তীর্যক মন্তব্য করলেন জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) তফশিলি জাতি-উপজাতির তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাসের। বলেন, “যে ঘুষ দেয় সে আগে দোষী। নেতা পরে দোষী।”

জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের পাতকাটা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় রবিবার বিকেলে তৃণমূল প্রভাবিত ফ্যাসিবাদী বিরোধী গণ মঞ্চের আহ্বানে এক জনসভা ছিল। সেই সভায় রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে তৃণমূল নেতারা এসেছিলেন। সেদিনের সভামঞ্চ থেকে এই ভাবেই গ্রামবাসীদের সতর্ক করলেন তৃণমূল এসটিএসসি ওবিসি সেলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি কৃষ্ণ দাস।

কৃষ্ণ দাস বলেন, “আপনারা টাকাও দেবেন। আবার কাজ না হলে তৃণমূলের বদনাম করে বেড়াবেন। এটা চলতে পারে না।” একইসঙ্গে তাঁর আরও মন্তব্য তৃণমূল কংগ্রেস ভাল কোম্পানি।  এই কোম্পানির প্রোডাক্ট ভাল। কিন্তু প্রোডাক্টের ফেরিওলারগুলি খারাপ।” এরপর নিজের দল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের নেতাদের চরিত্রের জন্যে আজকে এই দশা। আমাদের নেতা অনেক পোস্ট পেয়ে মানুষের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। মানুষকে হুমকি দিয়ে বলে আমি ব্লক সভাপতি। আমি জেলা সভাপতি। আমিই জেলা সম্পাদক। চেনেন আমাকে ? এক মিনিটে চাকরি খেয়ে নেব। এরাই তৃণমূলকে দুর্বল করছে।”

গোটা ঘটনায় বিজেপির বক্তব্য, “তৃণমূল আসলে টাকা মারা কোম্পানি। এই দলে সবাই চোর। এদের দলে একটাই পোস্ট আর বাকি সবাই ল্যাম্প পোস্ট। এরা যা চুরি করে তার ২৫ শতাংশ নিজেদের জন্য রেখে দিয়ে বাকি টাকা কালিঘাটে পাঠায়। মানুষ সব জানে। এদের আর বিশ্বাস করে না। তাই এইসব বলে কোনও লাভ নেই।”