Awas Yojana: BDO-র নাম করে টাকা তোলার অভিযোগ, কাঠগড়ায় পঞ্চায়েত প্রধান
Awas Yojana: জানা গিয়েছে, সম্প্রতি বৈষ্ণবনগরের একটি রেস্তোরাঁয় কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সমস্ত সদস্যদের ডেকে পাঠান কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান আবদুল আহাদ। এরপরেই তিনি প্রতিটি পঞ্চায়েত সদস্যকে উদ্দেশ্য করে প্রতিটি আবাস প্লাস যোজনার উপভোক্তার কাছ থেকে সাত হাজার টাকা করে তোলার নির্দেশ দেন।
মালদহ: বিডিওর নাম করে প্রতিটি আবাস প্লাসের উপভোক্তার কাছ থেকে সাত হাজার টাকা করে দাবি পঞ্চায়েত প্রধানের। এমন এক ভিডিয়ো ভাইরাল সমাজমাধ্যমে (সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা)। ঘটনা বৈষ্ণবনগর থানা এলাকার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের।
জানা গিয়েছে, সম্প্রতি বৈষ্ণবনগরের একটি রেস্তোরাঁয় কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সমস্ত সদস্যদের ডেকে পাঠান কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান আবদুল আহাদ। এরপরেই তিনি প্রতিটি পঞ্চায়েত সদস্যকে উদ্দেশ্য করে প্রতিটি আবাস প্লাস যোজনার উপভোক্তার কাছ থেকে সাত হাজার টাকা করে তোলার নির্দেশ দেন। ভাইরাল ভিডিয়োয় প্রধান আব্দুল আহাদকে বলতে শোনা যাচ্ছে, কালিয়াচক তিন নম্বর ব্লকের বিডিও তাঁকে এবং অন্যান্য গ্রাম পঞ্চায়েতের সাত আট জন প্রধানকে নিজের চেম্বারে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। তখনই বিডিও প্রধানদের বলেছেন প্রতিটি উপভোক্তার কাছ থেকে সাত হাজার টাকা করে তুলতে হবে।” যদিও, পরে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই ব্যক্তি। এলাকার তৃণমূল কাউন্সিলর বলেন, “তৃণমূল বড় দল। নির্দল থএকে ঢুকে কোনও ভাবে প্রধান হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের নির্দেশ দিয়েছে যে কেউ দুর্নীতি করুক তাঁদের দল রেয়াত করবে না।”
ঘটনায় ইতিমধ্যেই জেলাশাসকের দফতরে ইমেল মারফত অভিযোগ জানিয়েছে কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কয়েকজন পঞ্চায়েত সদস্য। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে জেলা শাসকের নির্দেশে।