AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Malda: আবেগের বশে স্কুলের মাঠে বন্দুক উঁচিয়ে গুলি চালিয়েছে ওরা: বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র

Malda: বৃহস্পতিবার একটি স্কুলের মাঠে ভলিবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধনে চারজন যুবককে শূন্যে গুলি চালাতে দেখা যায়। ইতিমধ্যেই বন্দুকগুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ। দিনের আলোয় অবাধে গুলি চালানো হল কীভাবে! উঠেছে প্রশ্ন।

Malda: আবেগের বশে স্কুলের মাঠে বন্দুক উঁচিয়ে গুলি চালিয়েছে ওরা: বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র
উদ্ধার হওয়া চারটি বন্দুকImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 24, 2025 | 1:33 PM
Share

মালদহ: ভিডিয়ো প্রকাশ্য়ে আসার পর থেকেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মালদহের মানিকচকে। ভিড়ে ভরা মাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে কীভাবে অবাধে গুলি চালাচ্ছেন, চার যুবক, তা দেখে তাজ্জব মালদহবাসী। গুলি ছিটকে কারও লাগলে, কে নিত দায়? উত্তর নেই ক্লাব কর্তৃপক্ষের কাছে। এরই মধ্যে বিধায়কের ব্যাখ্যা, ওরা নাকি আবেগের বশে গুলি চালিয়েছে। বিরোধীরা প্রশ্ন তুলছেন, আবেগের বশে কি গুলি চালানো যায়?

নুরপুর টিপটপ ক্লাব অ্যান্ড লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার একটি ভলিবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়েছিল উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাঙ্গনে। সেই অনুষ্ঠানের সূচনাতেই চার যুবককে চারটি বন্দুক হাতে দেখা যায়। আকাশের দিকে তাক করে গুলি চালায় তারা। সেই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই বিতর্ক বেড়েছে। জানা গিয়েছে, ওই অনুষ্ঠানে শাসক দলের নেতা তথা জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষও উপস্থিত ছিলেন। কীভাবে কোনও অনুমতি ছাড়া এমন গুলি চালানো হল!

মানিকচকের বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র জানালেন, তাঁরও ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। তবে তিনি যেতে পারেননি। অনুমতি ছাড়া গুলি চালানো উচিত হয়নি বলে মন্তব্য করলেও বিধায়কের দাবি, আবেগের বশে গুলি চালিয়ে ফেলেছে ওরা। সাবিত্রী মিত্রকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “আবেগের বশে গুলি চালিয়েছে। তবে এটা ঠিক করেনি। অনুমতি নেওয়া উচিত। অনুমতি ছাড়া গুলি চালানো যায় না।” এদিকে, তাঁর এই মন্তব্যে তীব্র কটাক্ষ করেছে বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। তাঁর প্রশ্ন, এই ঘটনায় আবেগের প্রশ্ন ওঠে কীভাবে? তিনি বলেন, “কোনও আবেগ নয়। এটা পরিকল্পনা করেই করা হচ্ছে। ওখানে ছোট বাচ্চারা ছিল। পুলিশ জানতে পারল না কেন!”