AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Murshidabad: খুনে অভিযুক্তকে কেন ব্লক সভাপতি করা হল? এবার বিস্ফোরক খোদ দলেরই বিধায়ক

Murshidabad TMC: যদিও এই নিয়ে ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, "কোথায় গোষ্ঠীকোন্দল, তা জানা নেই। রেজিনগরের বিধায়ক অভিযোগ করছেন, কিন্তু উনি কি আগে থেকে জানতেন না যে মাঞ্জু শেখ খুনে অভিযুক্ত। এতদিন ওই মাঞ্জু শেখই তো ব্লক সভাপতি হিসাবে কাজ করেছেন।

Murshidabad: খুনে অভিযুক্তকে কেন ব্লক সভাপতি করা হল? এবার বিস্ফোরক খোদ দলেরই বিধায়ক
মাঞ্জু শেখের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিধায়কImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 22, 2025 | 3:04 PM
Share

মুর্শিদাবাদ: ব্লক সভাপতি বদল ঘিরে মুর্শিদাবাদে আবারও তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল। মাঞ্জু শেখকে বেলডাঙা পূর্ব পাড়ের ব্লক সভাপতি করায় বিস্ফোরক রেজিনগরের বিধায়ক রবিউল ইসলামের। মাঞ্জু শেখ খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত, তাঁকে কেন ব্লক সভাপতি করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন খোদ দলেরই বিধায়ক।

রেজিনগরের বিধায়ক রবিউল ইসলামের বক্তব্য, “তিনি খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত, তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন, তিনি সুপ্রিম কোর্টেও তাঁর বেল খারিজ হয়েছে। তাঁকে ব্লকের সভাপতি করলে, সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হচ্ছে। নেত্রী ও দলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানাব। যাঁকে তাঁকে ওই পদ থেকে সরানো হয়।”

যদিও এই নিয়ে ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, “কোথায় গোষ্ঠীকোন্দল, তা জানা নেই। রেজিনগরের বিধায়ক অভিযোগ করছেন, কিন্তু উনি কি আগে থেকে জানতেন না যে মাঞ্জু শেখ খুনে অভিযুক্ত। এতদিন ওই মাঞ্জু শেখই তো ব্লক সভাপতি হিসাবে কাজ করেছেন। গত ২ বছর ধরে ব্লক সভাপতি হিসাবে কাজ করছেন। তাঁর এলাকার ব্লক, তিনি কিছুই জানতেন না? আজ তো নির্বোধের মতো কথা বলছেন। আগেই তো জেলা প্রশাসনকে জানাতে পারতেন! এটা নিয়ে উনিই বলতে পারবেন, আমি জানি না।” তাঁর বক্তব্য, ব্লক সভাপতি কেবল নেত্রী ও দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সিদ্ধান্তেই হয়ে থাকে। এ বিষয়ে তাঁরাই সিদ্ধান্ত নেবেন।  যদিও এই নিয়ে মাঞ্জু শেখের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

এই প্রথম নয়, এর আগেই মুর্শিদাবাদে একাধিকবার তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলের খবর সামনে এসেছে। দলের একাধিক নেতৃত্বের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যেই মুখ খুলতে দেখা গিয়েছিল হুমায়ুন কবীরকে। তার জন্য দলের আইন শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয়েছে তাঁকে। শোকজও হয়েছেন তিনি।  কিন্তু এবার তিনি এই নিয়ে বিশেষ কিছুই বলতে চাননি।