AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Adhir Chowdhury: মঞ্চে মমতাবালার পাশে বসলেন অধীর, দিলেন দিল্লি যাওয়ার ডাক

Adhir Chowdhury on Matua: বিজেপি অবশ্য এখনও মতুয়াদের আশ্বাস দিচ্ছে। গেরুয়া শিবিরের দাবি, মতুয়াদের নাগরিকত্ব নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই। বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, অধীর চৌধুরী জলঘোলা করতে গিয়েছেন। মতুয়াদের উদ্দেশে বলেন, "আপনাদের নাগরিরকত্ব নিয়ে কেউ ভবেনি। বিজেপি ভেবেছে।"

Adhir Chowdhury: মঞ্চে মমতাবালার পাশে বসলেন অধীর, দিলেন দিল্লি যাওয়ার ডাক
অনশন মঞ্চে অধীরImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 13, 2025 | 7:08 PM
Share

ঠাকুরনগর: এসআইআর চালু হওয়ার পর অনশন শুরু করেছে মতুয়াদের একাংশে।  নেতৃত্বে রয়েছেন তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর। এবার সেই মঞ্চে হঠাৎ হাজির হলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। বৃহস্পতিবার নবম দিনে পড়ল মতুয়াদের অনশন। আর এদিনই সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের পাশে দেখা গেল অধীরকে। সেখানে হাজির হয়ে তিনি অভিযোগ করেছেন, এতজন মানুষ অনশন করা সত্ত্বেও তৃণমূল বা বিজেপি কেউই যায়নি।

অধীর চৌধুরী এদিন বলেন, “দরিদ্র মানুষ এতদিন ধরে অনশন করছেন অথচ তৃণমূল বা বিজেপি কেউ সমবেদনা জানাতে আসছে না।” এবার দিল্লি গিয়ে প্রতিবাদ জানানোর পরামর্শ দিলেন অধীর। তিনি জানান, অনশনরত মতুয়াদের তিনি পরামর্শ দিয়েছেন, যাতে তাঁরা দিল্লি যান। অধীরের মতে, শীতকালীন অধিবেশন শুরু হচ্ছে লোকসভায়, আর সেই অধিবেশনে বিশেষ অর্ডিন্যান্স আনুক সরকার। অধীরের দাবি, নাম না থাকলেও যেহেতু মতুয়ারা এতদিন ধরে বসবাস করছেন, কোনও না কোনও ভোট দিয়েছেন, তাই তাঁদের নাম দিয়ে দেওয়া হোক।

মমতাবালা ঠাকুরের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেন অধীর চৌধুরী। এই প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ বলেন, “আমরা অনশন ভাঙব কি না, সেটা আমাদের ব্যাপার। ঠাকুরবাড়ি থেকে এই আন্দোলন শুরু হয়েছে। দিল্লি যাওয়ার কথা আমরা অনেক আগেই ভেবেছি।”

বিজেপি অবশ্য এখনও মতুয়াদের আশ্বাস দিচ্ছে। গেরুয়া শিবিরের দাবি, মতুয়াদের নাগরিকত্ব নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই। বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, অধীর চৌধুরী জলঘোলা করতে গিয়েছেন। মতুয়াদের উদ্দেশে বলেন, “আপনাদের নাগরিরকত্ব নিয়ে কেউ ভবেনি। বিজেপি ভেবেছে। তৃণমূল সমর্থক হলেও নাগরিকত্বের দায়িত্ব আমাদের। এটা বিজেপির হৃদয়ের ইস্যু।”