AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Khardha: ওয়ারিসন সার্টিফিকেটের জন্য ৫০ হাজার টাকা দাবি, তোলা চাওয়ার অডিয়ো ফাঁস, বিতর্কে TMC কাউন্সিলর

Khardha: খড়দহ ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ছিলেন সৌমিক ঘোষ। তিনি সেখান থেকে বাড়ি বিক্রি করে চলে যাবেন। সে কারণে তাঁর ওয়ারিসন সার্টিফিকেট লাগবে। সেই নিয়েই কাউন্সিলরের সঙ্গে তিনি কথা বলেন বলে দাবি সৌমিকের।

Khardha: ওয়ারিসন সার্টিফিকেটের জন্য ৫০ হাজার টাকা দাবি, তোলা চাওয়ার অডিয়ো ফাঁস, বিতর্কে TMC কাউন্সিলর
খড়দহের কাউন্সিলর Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 02, 2025 | 4:23 PM
Share

উত্তর ২৪ পরগনা: খড়দহ পুরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডে তোলাবাজির অভিযোগ। কাঠগড়ায় কাউন্সিলর মধুরিতা গোস্বামী মুখোপাধ্যায়। একটি অডিয়ো সামনে এসেছে, ফোনে কথোপকথনের। সেখানে কাউন্সিলরকে টাকা চাইতে শোনা যাচ্ছে। যদিও সেই অডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা। নিজের মায়ের নামে চেক নেওয়ার অভিযোগ স্বীকারও করেছেন কাউন্সিলর।

খড়দহ ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ছিলেন সৌমিক ঘোষ। তিনি সেখান থেকে বাড়ি বিক্রি করে চলে যাবেন। সে কারণে তাঁর ওয়ারিসন সার্টিফিকেট লাগবে। সেই নিয়েই কাউন্সিলরের সঙ্গে তিনি কথা বলেন বলে দাবি সৌমিকের। তাঁর কাছেই টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। যদিও কাউন্সিলর অস্বীকার করছেন।

যে অডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, তাতে মহিলা কন্ঠকে বলতে শোনা যাচ্ছে, “তিনটে চেক দিয়ে দিন, দুটো দিন আশিস চক্রবর্তীর নামে। আরেকটা রেবা মুখোপাধ্যায়ের নামে।” ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, “আমি ওদের নামে কেন চেক দেব?” তখন মহিলাকে বলতে শোনা যায়, “আরে আমি তো আমার নামে চেক নিতে পারব না। একসঙ্গে… আপনি এটা বুঝুন।”

খড়দহের ২২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মধুরিতা গোস্বামী মুখোপাধ্যায়। অভিযোগ, তাঁর ওয়ার্ড থেকেই ২০ লক্ষ টাকা তোলা উঠছে। সে বিষয়ে তাঁর বক্তব্য, তোলার টাকার কথা পৌরসভার বোর্ড মিটিংয়ে তুলেও লাভ হয়নি। তাঁর যুক্তি, দলের কাজের জন্যই টাকা তোলা হয়েছিল। সেটা তিনি এক প্রোমোটারের কাছ থেকে নিয়েছেন বলে স্বীকারও করেছেন। ওয়ারিসন সার্টিফিকেটের জন্য তিনি কোনও টাকা তোলেননি বলে দাবি করেছেন।

কাউন্সিলরের বক্তব্য, “আমি যদি কোনও অন্যায় করি, তাহলে কি আমি আমার মায়ের নামে চেকটা নেব? মায়ের নামে ৩ লাখ টাকার চেক দিল। যেই ইস্যু হল, ওমনি বলল, টাকাটা আমায় তুলে দিয়ে দাও।”

তবে খড়দহ পুরসভার চেয়ারম্যান নীলু সরকার  বলেন, “দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। এরকম করা যায় নাকি। দল সিদ্ধান্ত নেবে। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আমরা কেউ দলের ঊর্ধ্বে নই। ”