Sandeshkhali: ‘রোহিঙ্গা-সহ তৃণমূলের নেতাদের গাছে বেঁধে জল বিচুটি লাগিয়ে বাংলাদেশে পাঠাব’, বিতর্কিত মন্তব্য বিজেপি নেতার
Sandeshkhali: তৃণমূলের নেতাদের গাছে বেঁধে জল বিচুটি লাগিয়ে বুলজোজারে করে ঘোজাডাঙা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সন্দেশখালিতে বিতর্কিত মন্তব্য বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের কাশেম আলির।

উত্তর ২৪ পরগনা: রোহিঙ্গা-সহ তৃণমূলের নেতাদের গাছে বেঁধে জল বিচুটি লাগিয়ে বুলজোজারে করে ঘোজাডাঙা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সন্দেশখালিতে বিতর্কিত মন্তব্য বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের কাশেম আলির। বিজেপি নেতাদের মারধর দেওয়ারও নিদান দিলেন তিনি।
কাশেম আলি বলেন, “কোনও আপত্তি নেই, কোনও সমস্যা নেই। আমরা ভারতীয় মুসলমান, আমরা ভারতীয় হিন্দু, আমরা আছি, থাকব। ভোট বৈতরণী পার হতে অনেকে পাড়ায় পাড়ায় উস্কানি দিচ্ছেন। রোহিঙ্গা যদি চিহ্নিত হয়, বা SIR-এ তাঁদের নাম বাদ যায়, আর যে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা ভোটব্যাঙ্ক হিসাবে তাঁদের ব্যবহার করছেন, তাঁদের সন্দেশখালি তথা বাংলার মানুষ গাছে পোস্টারে বেঁধে রাখবেন। জল বিচুটি লাগাবে। SIR হওয়ার পরে রোহিঙ্গাদের নিয়ে ঘোজাডাঙায় যাব। JCB করে ওপারে পাঠাব।”
পাল্টা বিজেপি নেতারা এই মন্তব্যে সন্দেশখালির বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বলেন, “বিজেপির পায়ের তলায় মাটি নেই, তাই উস্কানিমূলক কথা বলছে।” সন্দেশখালির এই সভায় উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের রাজ্য কমিটির সদস্য কাশেম আলি ও বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুকল্যাণ বৈদ্য , সন্দেশখালি আন্দোলনের অন্যতম প্রতিবাদী মুখ পিয়ালী দাস ওরফে ম্যাম্পি।
একদিকে, বিজেপি নেতা যখন এহেন মন্তব্য করছেন, তখন অন্যদিকে, মালদহে তৃণমূল নেতা আব্দুল রহিম বক্সী বলেন, “চুলের মুঠি ধরে বাংলাদেশে পুশব্যাক করব। তারপর ক্ষমা চেয়ে নেব।”

