AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Durgapur: স্কুল ব্যাগে কী থাকতে পারে বই-খাতা-পেনসিল… কিন্তু মেয়েটার ব্যাগে যা ছিল, চোখ কপালে উঠল পুলিশের

দুর্গাপুর:  আগে গাঁজা পাচারের অভিযোগে দুর্গাপুর পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে অনেকেই। তবে পাচারকারীদের দলে সে অর্থে মেয়েদের দেখা যায়নি, বলছেন তদন্তকারীরাই। শনিবার কোকওভেন থানা গাঁজা পাচারকারী হিসাবে গ্রেফতার করল ৪ মহিলাকে। মনে করা হচ্ছে পুলিশের নজর এড়াতে ছক বদলিয়ে গাঁজা পাচারে মেয়েদের ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। শনিবার দুর্গাপুর রেল স্টেশন থেকে বেরোতেই […]

Durgapur: স্কুল ব্যাগে কী থাকতে পারে বই-খাতা-পেনসিল... কিন্তু মেয়েটার ব্যাগে যা ছিল, চোখ কপালে উঠল পুলিশের
স্কুল ব্যাগে গাঁজা পাচারের অভিযোগImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 06, 2025 | 4:23 PM
Share

দুর্গাপুর:  আগে গাঁজা পাচারের অভিযোগে দুর্গাপুর পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে অনেকেই। তবে পাচারকারীদের দলে সে অর্থে মেয়েদের দেখা যায়নি, বলছেন তদন্তকারীরাই। শনিবার কোকওভেন থানা গাঁজা পাচারকারী হিসাবে গ্রেফতার করল ৪ মহিলাকে। মনে করা হচ্ছে পুলিশের নজর এড়াতে ছক বদলিয়ে গাঁজা পাচারে মেয়েদের ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

শনিবার দুর্গাপুর রেল স্টেশন থেকে বেরোতেই পুলিশ ৪ মহিলা ও এক যুবককে গাঁজা পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করে। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রায় ৪০ কেজি গাঁজা। ধৃতদের রবিবার পুলিশি হেফাজত চেয়ে আসানসোল জেলা আদালতে পেশ করেছে পুলিশ। ধৃতদের নাম দেবী দাস, সনাকা দাস, ঊষা মন্ডল, মিনতি ঘোষ ও আনন্দ চট্টোপাধ্যায়। ধৃতরা প্রত্যেকেই নদীয়া জেলার বাসিন্দা।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পাঁচ জন ওড়িশা থেকে ট্রেনে করে ঝাড়খন্ড হয়ে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকেছিল। এরা দুর্গাপুর স্টেশনে নামে। তারপর দুর্গাপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে বাস ধরে বর্ধমান যাওয়ার পরিকল্পনা করছিল। পুলিশের চোখে ধুলো দিতে স্কুল ব্যাগে করে আনছিল গাঁজা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কোকওভেন থানার পুলিশ বাসস্ট্যান্ডে সাদা পোশাকে ওঁত পেতে বসেছিল। গাঁজা ভর্তি ব্যাগ সমেত দুর্গাপুর স্টেশন থেকে বের হতেই তাদের পাকড়াও করে পুলিশ। স্কুল ব্যাগ খুলতেই বেরিয়ে পড়ে গাঁজা। তাদের গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। বাজেয়াপ্ত করা হয় গাঁজা।

রবিবার ধৃতদের আসানসোল জেলা আদালতে তোলা হয়েছে। ধৃত আনন্দ চট্টোপাধ্যায়ের সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।