AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

TMC Party Office: ‘এখন BJP করি না’, মুচলেকা দিতে গিয়ে TMC পার্টি অফিসে ধর্ষণের অভিযোগ, হাসপাতালে ভর্তি মহিলা

BJP: জানা গিয়েছে, এ দিন নারায়ণগড়ে তৃণমূলের পার্টি অফিসে গিয়েছিলেন প্রাক্তন ওই বিজেপি নেত্রী। মহিলার স্বামীর দাবি, এক সময় তাঁর স্ত্রী বিজেপির সক্রিয়কর্মী ছিলেন। কিন্তু তিনি আর এখন বিজেপি করেন না।

TMC Party Office: 'এখন BJP করি না', মুচলেকা দিতে গিয়ে TMC পার্টি অফিসে ধর্ষণের অভিযোগ, হাসপাতালে ভর্তি মহিলা
অভিযুক্ত অঞ্চল সভাপতি Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 09, 2025 | 6:41 PM
Share

নারায়ণগড়: তৃণমূলের পার্টি অফিসে প্রাক্তন বিজেপি নেত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ। পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ে তৃণমূলের পার্টি অফিসে মধ্যে ধর্ষণের অভিযোগ। ‘বিজেপি করি না’ এই মুচলেকা পার্টি অফিসে জমা দিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হন বলে দাবি নির্যাতিতা মহিলার। অসুস্থ অবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। তৃণমূলের দাবি, যদি সত্যিই এই ধরনের ঘটনা ঘটে তাহলে অবিলম্বে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে দল। ইতিমধ্যেই অভিযোগ দায়ের হয়েছে থানায়।

জানা গিয়েছে, এ দিন নারায়ণগড়ে তৃণমূলের পার্টি অফিসে গিয়েছিলেন প্রাক্তন ওই বিজেপি নেত্রী। মহিলার স্বামীর দাবি, এক সময় তাঁর স্ত্রী বিজেপির সক্রিয়কর্মী ছিলেন। কিন্তু তিনি আর এখন বিজেপি করেন না। সেই কথা লিখিতভাবে জানানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন স্থানীয় অঞ্চল সভাপতি। সেই মতো মুচলেকা নিয়ে পার্টি অফিসে যান মহিলা। পরিবারের অভিযোগ, তখনই তাঁকে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। তবে বিজেপি-র দাবি মহিলাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। এরপরই নির্যাতিতাকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়।

সমস্ত অভিযোগ নিয়ে ইতিমধ্যে জেলা পুলিশ সুপারের অফিসের সামনে বিক্ষোভ অবস্থানে বসেছে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। অভিযোগ, ওই অভিযুক্ত নেতাকে শাসকদলের নেতা মন্ত্রী থেকে প্রশাসন সকলের সাপোর্ট থাকার কারণে তিনি এরকমের কাজ করতে সাহস পান। অবিলম্বে নারায়ণগড় থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক সহ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। “আমি বারবার থানায়ট গিয়েছি। বড়বাবুকে বলেছি আমার স্বামীর দোকান বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। পুলিশ কিছু পদক্ষেপ করেনি।” নির্যাতিতার স্বামী বলেন, “একটা ওষুধের দোকান রয়েছে আমার। আমার স্ত্রী বিজেপি করতেন আগে। বর্তমানে বিজেপি ছেড়েছেন। সেইটা লিখিত দরখাস্ত দিতে তৃণমূল পার্টি অফিসে গেছে। এরপর পার্টি অফিসে যাওয়ার খানিক পরই বাজারের লোক খবর দিল আমার স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমি ছুটে গেলাম সেখানে। তবে আমার স্ত্রী মাস্ট বি রেপ হয়েছে।” মেদিনীপুরের তৃণমূল বিধায়ক সুমন হাজরা বলেন,”অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠছে তাতে যদি সত্যতা থাকে অবশ্যই দল ব্যবস্থা নেবে।”