Potato Farming Problem: হিমঘরে ১ লক্ষ বস্তার আলুতে পচন, ক্ষতিপূরণ চেয়ে বিক্ষোভে চাষিরা

TV9 Bangla Digital | Edited By: Moumita Das

Jul 19, 2022 | 4:44 PM

এবার হিমঘরে আলু রেখে বিপুল টাকার ক্ষতির মুখে পূর্ব বর্ধমানের আলু চাষিরা। তাদের অভিযোগ, রসুলপুরের তিরুপতি হিমঘরে আলু রেখে পচে গিয়েছে প্রায় লক্ষাধিক আলুর বস্তা।

Follow Us

পূর্ব বর্ধমান: বৃষ্টিতে ঘাটতি, বিপাকে আলু চাষিরা। তার উপর হিমঘরেই পচল ১ লক্ষ ১৫ হাজার বস্তার আলু। কোটি কোটি টাকার আলু নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন চাষিরা। তাঁরা ক্ষতিপূরণ চায়। দিতে অস্বীকার হিমঘর মালিকের। এই পরিস্থিতিতে কার্যত জীবন সঙ্কটে ১৮০০ পরিবার। ঘটনা পূর্ব বর্ধমানের।

ভারী বৃষ্টিতে যখন অথৈ জলে উত্তর, তখন দক্ষিণে কার্যত খটখটে অবস্থা। মৌসম ভবনের রিপোর্ট অনুযায়ী বৃষ্টিতে অন্তত ৫০ শতাংশের ঘাটতি রয়েছে। যার ফল, আলু চাষে ক্ষতি। হিমঘরে ফসল তুলেও শেষরক্ষা হয়নি। সঠিকভাবে সংরক্ষণের অভাবে পচন ১ লক্ষ ৩৫ হাজার আলুর বস্তায়। চাষিদের অভিযোগ, রসুলপুরের তিরুপতি হিমঘরে আলু রেখে পচে গিয়েছে প্রায় লক্ষাধিক আলুর বস্তা। অভিযোগের তির হিমঘর কর্তৃপক্ষের দিকে। চাষিদের দাবি, লক্ষাধিক বস্তা আলু পচে যাওয়া কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে তাঁদের। হিমঘর কর্তৃপক্ষের থেকে ক্ষতিপূরণ না পেলে, না খেয়ে মরতে হবে। ক্ষতিপূরণ বাবদ বস্তা পিছু ৫০০ টাকা করে দাবি করছেন আলু চাষিরা। আর এখানেই বেঁকে বসেছে হিমঘর কর্তৃপক্ষ। ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ হওয়াতাই দানা বাঁধে বিক্ষোভ। পরিস্থিতি সামলাতে আসরে নামেন পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক ও জেলা পুলিশ সুপার। তাতেও বরফ গলেনি। আলুর বস্তাপিছু ১৫০ টাকার বেশি ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ হিমঘর মালিকরা।

আলু চাষিদের আরও অভিযোগ, নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও হিমঘর কর্তৃপক্ষ ক্ষতিপূরণ দেওয়া নিয়ে কোনও আগ্রহই দেখায়নি। উল্টে হিমঘর মালিকরা হাইকোর্টে মামলাও দায়ের করেছে। আর এতেই আরও বিপাকে পড়েছেন আলু চাষিরা। কী খাবেন, কী করবেন কিছুই ঠাহর করতে না পেরে জেলা শাসকের দ্বারস্থ তাঁরা। জেলাশাসকের আশ্বাস, সমস্যার সমাধান হবে দু’দিনের মধ্যে।

পূর্ব বর্ধমান: বৃষ্টিতে ঘাটতি, বিপাকে আলু চাষিরা। তার উপর হিমঘরেই পচল ১ লক্ষ ১৫ হাজার বস্তার আলু। কোটি কোটি টাকার আলু নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন চাষিরা। তাঁরা ক্ষতিপূরণ চায়। দিতে অস্বীকার হিমঘর মালিকের। এই পরিস্থিতিতে কার্যত জীবন সঙ্কটে ১৮০০ পরিবার। ঘটনা পূর্ব বর্ধমানের।

ভারী বৃষ্টিতে যখন অথৈ জলে উত্তর, তখন দক্ষিণে কার্যত খটখটে অবস্থা। মৌসম ভবনের রিপোর্ট অনুযায়ী বৃষ্টিতে অন্তত ৫০ শতাংশের ঘাটতি রয়েছে। যার ফল, আলু চাষে ক্ষতি। হিমঘরে ফসল তুলেও শেষরক্ষা হয়নি। সঠিকভাবে সংরক্ষণের অভাবে পচন ১ লক্ষ ৩৫ হাজার আলুর বস্তায়। চাষিদের অভিযোগ, রসুলপুরের তিরুপতি হিমঘরে আলু রেখে পচে গিয়েছে প্রায় লক্ষাধিক আলুর বস্তা। অভিযোগের তির হিমঘর কর্তৃপক্ষের দিকে। চাষিদের দাবি, লক্ষাধিক বস্তা আলু পচে যাওয়া কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে তাঁদের। হিমঘর কর্তৃপক্ষের থেকে ক্ষতিপূরণ না পেলে, না খেয়ে মরতে হবে। ক্ষতিপূরণ বাবদ বস্তা পিছু ৫০০ টাকা করে দাবি করছেন আলু চাষিরা। আর এখানেই বেঁকে বসেছে হিমঘর কর্তৃপক্ষ। ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ হওয়াতাই দানা বাঁধে বিক্ষোভ। পরিস্থিতি সামলাতে আসরে নামেন পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক ও জেলা পুলিশ সুপার। তাতেও বরফ গলেনি। আলুর বস্তাপিছু ১৫০ টাকার বেশি ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ হিমঘর মালিকরা।

আলু চাষিদের আরও অভিযোগ, নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও হিমঘর কর্তৃপক্ষ ক্ষতিপূরণ দেওয়া নিয়ে কোনও আগ্রহই দেখায়নি। উল্টে হিমঘর মালিকরা হাইকোর্টে মামলাও দায়ের করেছে। আর এতেই আরও বিপাকে পড়েছেন আলু চাষিরা। কী খাবেন, কী করবেন কিছুই ঠাহর করতে না পেরে জেলা শাসকের দ্বারস্থ তাঁরা। জেলাশাসকের আশ্বাস, সমস্যার সমাধান হবে দু’দিনের মধ্যে।

Next Video