AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal Ghosh in Nandigram: ১০ বছরের চেষ্টা! ৫ মিনিটেই সমাধান করে দিয়েছেন কুণাল ঘোষ, বলছেন গ্রামবাসীরা

Kunal Ghosh in Nandigram: তৃণমূলের দাবি, নন্দীগ্রাম আন্দোলনের পর থেকে প্রায় ৯০ শতাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ এলেও, একটি জায়গাতেই কোনও বিদ্যুৎ সংযোগ ছিল না।

Kunal Ghosh in Nandigram: ১০ বছরের চেষ্টা! ৫ মিনিটেই সমাধান করে দিয়েছেন কুণাল ঘোষ, বলছেন গ্রামবাসীরা
হলদিয়ায় কুণাল ঘোষ
| Edited By: | Updated on: Jan 24, 2023 | 12:18 AM
Share

হলদিয়া : ঘরে ঘরে জ্বলল আলো। সোমবার ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মদিনে হলদিয়ার (Haldia) বিষ্ণুরামচক ও সৌতনচক গ্রামে বাড়ি বাড়ি এল বিদ্যুৎ সংযোগ। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বিদ্যুৎ (Electricity) এল ওই অঞ্চলে। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় খুশির হাওয়া ওই গ্রামে। তৃণমূলের (TMC) তরফে নন্দীগ্রামের দায়িত্বে থাকা কুণাল ঘোষকে এই ঘটনায় সাধুবাদ দিচ্ছেন গ্রামবাসীরা। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, কুণাল ঘোষ হস্তক্ষেপ করাতেই দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ এসেছে গ্রামে। ১০ বছর ধরে এই বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া চলছিল বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এদিন কুণাল ঘোষ বলেন, ‘গ্রামে ঘুরলাম। উৎসবের পরিবেশ। বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস শিলিগুড়ি থেকে ফোনে ভাষণ দিলেন। পরের মাসে আসবেন। বহু বাড়িতে গেলাম। একেবার হইহই কাণ্ড। গত পুরভোটে বিজেপির প্রার্থী জয়ন্তী মল্লিকের বাড়িতেও গেলাম। সেই দিদিও উচ্ছ্বসিত।’

এলাকার তৃণমূল নেতাদের দাবি, নন্দীগ্রামের ৯৯ টা মৌজাতেই বিদ্যুতায়ন করা হয়েছে আগেই। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে সংযোগ চলেও এসেছে। কিন্তু একটা পাড়া নিয়ে সমস্যা রয়ে যাচ্ছিল। ১০ বছর ধরে বলেও কোনও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ। বারবার অনুরোধ করেও সমস্যা মেটেনি। গত এক মাস আগে তৃণমূলের একটি বৈঠকে সেই প্রসঙ্গ সামনে আসে। এলাকার তৃণমূল নেতারা সেখানে জানান, এমন একটি জায়গা আছে যেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ তো দূরের কথা, একটা খুঁটি নিয়ে যাওয়াও দুষ্কর।

তাঁদের দাবি, সমস্যার কথা শুনে ৫ মিনিটেই সমাধান করার কথা বলেছিলেন কুণাল ঘোষ। তারপরই বিদ্যুৎ সংযোগ এসেছে। সে কারণেই কুণাল ঘোষকে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা। কুণাল ঘোষ অবশ্য এই ঘটনায় বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে ধন্যবাদ দেন। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর অনুরোধে দ্রুত কাজ করে দিয়েছেন মন্ত্রী। পাশাপাশি, তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শুভেন্দু অধিকারীকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর দেখার জন্য, তাতেও কেন হলদিয়ার দুটি গ্রাম এতদিন বিদ্যুৎ পায়নি? কেন নন্দীগ্রামের একাধিক পরিবার বিদ্যুৎ পায়নি? কুণাল ঘোষের কথায়, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পূর্ব মেদিনীপুরে যাঁকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন, তিনি রাজনৈতিক বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন শুধু তাই নয়, মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। যেগুলো কাজ করার দরকার ছিল সেগুলো করেনি।’