AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Purbo Medinipur BDO Chaos: রাত দেড়টা পর্যন্ত বেজেছিল ডিজে বক্স, প্রতিবাদ করে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার মুখে বিডিও

Purbo Medinipur BDO Chaos: ক্যামেরার সামনে কিছু না বললেও কাঁথি মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সোমনাথ সাহা বলেন, "পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বিষয়টি আলাপ আলোচনা মাধ্যমে মিটিয়ে ফেলা হয়েছে।"

Purbo Medinipur BDO Chaos: রাত দেড়টা পর্যন্ত বেজেছিল ডিজে বক্স, প্রতিবাদ করে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার মুখে বিডিও
কাঁথি বিডিও অফিসে বিক্ষোভ
| Edited By: | Updated on: Jun 08, 2022 | 1:08 PM
Share

পূর্ব মেদিনীপুর: ডিজে বক্স বাজানোর প্রতিবাদ করায় খোদ প্রতিবাদী বিডিও-কেই তালাবন্ধ করে চলল বিক্ষোভ। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির ২ নম্বর দেশপ্রাণ ব্লক এলাকায় উওেজনা। ঘটনাস্থলে কাঁথি ও জুনপুট থানার পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে,ডিজে বক্স বাজানোর কেন্দ্র করে মঙ্গলবার ব্যাপক উওেজনা ছড়ায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি ২ দেশপ্রাণ ব্লকে। উচ্চস্বরে ডিজে বক্স বাজিয়ে কাঁথি দেশপ্রাণ ব্লকের বিডিও অফিসে সামনে দিয়ে যাচ্ছিল একটি দল। তখনই বিডিও অফিসে কর্তব্যরত আধিকারিকরা বাধা দেন।

অভিযোগ, তখনই ২০০ জনেরও বেশি উন্মত্ত একটি দল বিডিও অফিসে এসে তালা বন্ধ করে দিয়ে যায়। অফিসে কাজে আসা গ্রাহকরাও ব্যাপক সমস্যায় পড়েন। অফিসে মধ্যে আটকে পড়েন আধিকারিকরা। কার্যত অগ্নিগর্ভ অবস্থা এলাকার। খবর পেয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে ছুঁটে যান কাঁথি থানার পুলিশ। এলাকার কয়েকশো বাসিন্দা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।

পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে যান কাঁথি মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সোমনাথ সাহা ও জুনপুট উপকূল থানার বিশাল বাহিনী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান এলাকায় জনপ্রতিনিধিরাও। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর এলাকার বাসিন্দাদের বুঝিয়ে বিডিও অফিসে তালা খুলে দেওয়া হয়।

ক্যামেরার সামনে কিছু না বললেও কাঁথি মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সোমনাথ সাহা বলেন, “পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বিষয়টি আলাপ আলোচনা মাধ্যমে মিটিয়ে ফেলা হয়েছে। অভিযোগ পেলে পুরো ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হবে। এর পিছনে মূল দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” এই ঘটনায় দেশ প্রাণ ব্লকের বিডিও শুভজিৎ জানা বলেন, ” ব্লক অফিসের পাশেই পুজো হচ্ছিল। আগের দিন থেকেই ডিজে বাজাচ্ছিল। আমি আগের দিন থেকেই বারণ করছিলাম। আমি না বলেছিলাম। এটা এখানকার মানুষের ব্যাপার না বললেই নিরাশ হয়ে যায়। আগের রাত দেড়টা পর্যন্ত ডিজে বেজেছে। আমি প্রধানকেও ফোন করে বলেছিলাম। পরেরদিন সকালে দেখলাম চার-পাঁচটা ডিজে বাজছে। আমি আইসিকেও ফোন করেছিলাম। তারপর তো এই ঘটনা। আমার অফিসেও তালা ঝোলানো হয়, তাই বেঁচেছিলাম। কোয়ার্টারেও গিয়ে রীতিমতো তাণ্ডব চালায়।”