AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bhangar Bombing: মাদ্রাসার ভোটের নমিনেশনই উত্তপ্ত ভাঙড়, দিনে-দুপুরে চলল বোমাবাজি

Bhangar Bombing: আইএসএফ নেতা রাহুল মোল্লা বলেন, পুলিশকে আগে থেকে বলা হয়েছিল। পুলিশ আশ্বস্ত করেছিল যে কিছু হবে না। কিন্তু রাতেই খবর পাই, দুষ্কৃতীরা মাদ্রাসার পাশে আশ্রয় নেয় গোটা মাদ্রাসাকে ঘিরে ফেলে। শওকত মোল্লার ঘনিষ্ঠদের থানা থেকে টেনে বের করে মারধর করে।

Bhangar Bombing: মাদ্রাসার ভোটের নমিনেশনই উত্তপ্ত ভাঙড়, দিনে-দুপুরে চলল বোমাবাজি
| Edited By: | Updated on: Aug 18, 2025 | 4:36 PM
Share

ভাঙড়: হাই মাদ্রাসার নমিনেশন ঘিরে চরম অশান্তি ভাঙড়ে। চলল বোমাবাজি। থানা থেকে টেনে করে আইএসএই প্রার্থীদের মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয়, মনোনয়ন পর্বের শেষের দিকে বোমাবাজির ঘটনায় রীতিনতো চাঞ্চল্য ছড়ায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে। আজ, সোমবার ভাঙড় হাই মাদ্রাসায় নমিনেশন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। আর এদিনই অশান্তি চরমে পৌঁছয়।

সোমবার দুপুর ১টা পর্যন্ত নমিনেশন জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল। তার আগেই বোমা মারার অভিযোগ ওঠে। আইএসএফ বোমা মেরেছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। অন্যদিকে, আইএসএফ-এর দাবি, রবিবার রাত থেকেই অশান্তি তৈরি করার চেষ্টা করে তৃণমূল তথা বিধায়ক শওকত মোল্লার লোকজন। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়।

এদিন আইএসএফ ও তৃণমূলের মধ্যে হাতাহাতি ও মারধরের ছবি সামনে আসে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশকে লাঠিচার্জ করতে হয়। ভাঙড় থানার সামনেও দুই পক্ষের উপস্থিতিতে উত্তেজনা ছড়ায়। দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও মারধরের ঘটনা ঘটে পুলিশের সামনেই। ভাঙড় থানার সামনে বিরাট পুলিশ বাহিনী উপস্থিত।

এক মহিলা অভিযোগ করে বলেন, “পুলিশের সামনেই আমাদের মারধর করা হয়েছে। আমরা আইএসএফ সমর্থক। থানার ভিতর থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। ৪-৫ জনকে মারধর করা হয়েছে। মহিলা বলে আমাদের গায়ে হাত দিতে পারেনি। আমাদের মনোনয়ন দিতে দেবে না বলে আগে থেকে প্রস্তুত ছিল ওরা।”

আইএসএফ নেতা রাহুল মোল্লা বলেন, পুলিশকে আগে থেকে বলা হয়েছিল। পুলিশ আশ্বস্ত করেছিল যে কিছু হবে না। কিন্তু রাতেই খবর পাই, দুষ্কৃতীরা মাদ্রাসার পাশে আশ্রয় নেয় গোটা মাদ্রাসাকে ঘিরে ফেলে। শওকত মোল্লার ঘনিষ্ঠদের থানা থেকে টেনে বের করে মারধর করে।

তাঁর দাবি, বোমাবাজির সময় ওখানে আইএসএফের লোকজন ছিল না। ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা অবশ্য এই অভিযোগ মানতে নারাজ। তিনি এই ঘটনায় আইএসএফ যোগের কথাই বলছেন। তিনি বলেন, “আগে থেকেই ওরা অস্ত্র মজুত করে রেখেছিল। সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করেছিল। ওরা যে চক্রান্ত করছে, এটা তারই উদাহরণ।” তাঁর মতে, এটা পূর্ব পরিকল্পনামাফিক করা হয়েছে।