AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Dalkhola Harassment: জ্বলছে ডালখোলা, স্কুলের সামনেই নাবালিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, অভিযুক্তের দোকান জ্বালিয়ে দিল বাসিন্দারা

Dalkhola Harassment: ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার বিকেলে। অভিযোগ উঠছে স্কুলের সামনেই পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি করেছেন স্কুলেরই এক নিরাপত্তারক্ষী। ঘটনা জানাজানি হতেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এলাকার বাসিন্দারা।

Dalkhola Harassment: জ্বলছে ডালখোলা, স্কুলের সামনেই নাবালিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, অভিযুক্তের দোকান জ্বালিয়ে দিল বাসিন্দারা
জ্বলছে আগুনImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 08, 2025 | 3:39 PM
Share

ডালখোলা: স্কুলের সামনেই ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ। যার জেরে অগ্নিগর্ভ ডালখোলা এলাকা। পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ উঠল নিরাপত্তারক্ষীর বিরুদ্ধে। ঘটনায় থানা ঘেরাও উত্তেজিত জনতার। অভিযুক্তের দোকানে আগুন লাগিয়ে দিল উত্তেজিত জনতা।

ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার বিকেলে। অভিযোগ উঠছে স্কুলের সামনেই পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি করেছেন স্কুলেরই এক নিরাপত্তারক্ষী। ঘটনা জানাজানি হতেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এলাকার বাসিন্দারা। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন অভিভাবকরা।

এরপরই ক্ষুব্ধ বাসিন্দা স্কুল তো বটেই অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে থানা ঘেরাও করেন। একই সঙ্গে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় অভিযুক্তের দোকানে। দাউদাউ করে জ্বলছে গোটা দোকান। শুধু তাই নয়, ভাঙচুর করা হয় তাঁর দোকান। এলাকাবাসীর একটাই প্রশ্ন, কেন এই ধরনের ঘটনা ঘটল? যাঁদের হাতে শিশুদের নিরাপত্তা কেন তাঁরাই এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন? এমনকী স্কুল কর্তৃপক্ষও কোনও বক্তব্য রাখেননি।

এলাকার স্থানীয় বিধায়ক মিনহাজুল আজাদ বলেন, “আমি এখনই শুনলাম বিষয়টা। কলকাতায় আছি। যথাযথ ব্যবস্থা নেব যাতে দোষী উপযুক্ত শাস্তি পায়। এটা অত্যন্তই লজ্জাজনক ঘটনা। আমি দ্রুত ব্য়বস্থা নেব।” উল্লেখ্য, কখনও কলেজে কখনও আবার স্কুলে, বারেবারে রাজ্যজুড়ে নারী নির্যাতনের ঘটনা প্রকাশ্য়ে এসেছে। সম্প্রতি, কলকাতার কসবার এক কলেজে গণধর্ষণের অভিযোগ এসেছে। এরপর জলপাইগুড়িতেও এক বেসরকারি স্কুলের ভিতরে নাবালিকাকে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার পর আবারও নারী নির্যাতনের অভিযোগ।

নির্যাতিতার মা বলেন, “আমার মেয়ে ক্লাস ফাইভে পড়ে। দশ বছর বয়স। স্কুলে গিয়েছিল ডায়রি আনতে। সেই সময় নিরাপত্তারক্ষী আমার মেয়েকে জড়িয়ে ধরে। বহুবার বলেছে কাকা ছাড়ো তাও ছাড়ল না। মেয়ে ভয় পেয়ে গিয়েছিল।” স্কুল পরিচালন সমিতির এক আধিকারিকের বক্তব্য, প্রশাসন এসে গিয়েছিল। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে।