Cyclone Remal: ৮০ যাত্রী নিয়ে ডুবল নৌকা! আছড়ে পড়ার আগেই খেল শুরু রেমাল-এর

Cyclone Remal: ঘূর্ণিঝড় রেমাল এখনও স্থলভাগে আছড়ে পড়েনি। তার আগেই রবিবার (২৬ মে) সকালে বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার মোংলা নদীতে ডুবে গেল একটি ট্রলার। ট্রলারটিতে অন্তত ৮০ জন যাত্রী ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। যত যাত্রী থাকা উচিত, তার প্রায় চারগুন বেশি যাত্রী নিয়ে আসার কারেই ট্রলারটি ডুবে গিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

Cyclone Remal: ৮০ যাত্রী নিয়ে ডুবল নৌকা! আছড়ে পড়ার আগেই খেল শুরু রেমাল-এর
নৌকো ডুবে যাওয়ার পর অনেকেই সাঁতরে উঠে আসেন পাড়েImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 26, 2024 | 4:45 PM

ঢাকা: ঘূর্ণিঝড় রেমাল এখনও স্থলভাগে আছড়ে পড়েনি। তার আগেই রবিবার (২৬ মে) সকালে বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার মোংলা নদীতে ডুবে গেল একটি ট্রলার। ট্রলারটিতে অন্তত ৮০ জন যাত্রী ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। যত যাত্রী থাকা উচিত, তার প্রায় চারগুন বেশি যাত্রী নিয়ে আসার কারেই ট্রলারটি ডুবে গিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। একেবারে তীরে ভেড়ার মুহূর্তেই ট্রলারটিডুবে যায়। তাই, বেশ কয়েকজন যাত্রী সাঁতরে পাড়ে উঠে আসেন। তবে, অনেকেই এখনও নিখোঁজ। তাদের উদ্ধারে নৌ পুলিশ, দমকল ও উপকূলরক্ষী বাহিনীর ডুবুরিরা নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছেন। এই ঘটনায় বহু মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ, প্রতিটি ট্রলারেই ৭০ থেকে ৮০ জন করে যাত্রী ছিলেন। ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা সত্ত্বেও, অতিরিক্ত মুনাফার লোভে ট্রলার চালকরা অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে নদী পার করছিলেন। তারই মধ্যে, মোংলার দ্বিতীয় বৃহত্তম নৌবন্দরে ভেড়ার ঠিক মুখে ডুবে যায় একটি ট্রলার। দূর্ঘটনার পর খবর পেয়ে ছুটে আসেন ডুবে যাওয়া ট্রলারে থাকা যাত্রীদের স্বজনরা। পৌরসভার একটি টোল আদায়ের কাউন্টারে ভাংচুরও চালায় তারা। এই ঘটনার পর থেকে মোংলা নদীতে ট্রলার চলাচল বন্ধ রয়েছে।

ট্রলারে অতিরিক্ত যাত্রী তোলার দায় ঘাড় থেকে ঝেড়ে ফেলেছেন মোংলা নদী পারাপার ট্রলার মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম বাবুল। তিনি বলেছেন, “যাত্রীরা লাফিয়ে লাফিয়ে ট্রলারে উঠে পড়লে, আমাদের কী করার আছে?” প্রশ্ন উঠেছে, শনিবার রাতেই সাত নম্বর বিপদ সংকেত জারি করা হলেও, কেন খোলা রাখা হয়েছিল স্থানীয় ওই কারখানা? কারখানার মানব সম্পদ বিভাগের ম্যানেজার, মিজানুর রহমানের দাবি, সাত নম্বর বিপদ সংকেত জারি হওয়ার পরই কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাহলে কেন এদিন সকালে শ্রমিকরা নদী পার হচ্ছিলেন, এই প্রশ্নের কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি তিনি। শ্রমিকদের অভিযোগ, মিজানুরই ফোন করে তাদের ঝড়ের মধ্যেও কারখানায় আসার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

খবরটি সদ্য এসে পৌঁছেছে। বিস্তারিত বিবরণ আসছে কিছুক্ষণের মধ্যেই। আপনার কাছে দ্রুততার সঙ্গে খবর পৌঁছে দেওয়াই আমাদের প্রয়াস। তাই সব খবরের লেটেস্ট আপডেট পেতে এই পেজটি রিফ্রেশ করতে থাকুন। পাশাপাশি অন্যান্য খবরের জন্য ক্লিক করুন এখানে