Chinese Viral Video: প্রশিক্ষণ যখন কথা বলে, শরীর চর্চায় ব্যস্ত চিনা খুদেরা! ভিডিয়ো দেখে শাবাশি দিচ্ছে নেটপাড়া

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Jun 08, 2022 | 2:14 PM

Physical Education: ভিডিয়ো দেখা যাচ্ছে যে সব শিশুদের শারীরিক কসরত দেখা যাচ্ছে, তাদের বয়স কোনওভাবেই পাঁচ-ছয় বছরের বেশি হবে না। বাস্কেটবল হাতে নিয়ে ওই শিশুদের কসরত দেখে চোখ জুড়িয়ে গিয়েছে।

Chinese Viral Video: প্রশিক্ষণ যখন কথা বলে, শরীর চর্চায় ব্যস্ত চিনা খুদেরা! ভিডিয়ো দেখে শাবাশি দিচ্ছে নেটপাড়া
ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া

Follow Us

ছোটবেলা স্কুলে পড়াকালীন আমাদের সকলকই শরীরচর্চার ক্লাস করতে হতো। আমরা সকলে যে সামাজিক পরিবেশে বড় হয়ে উঠেছি, তাতে ছোট বয়সে শরীরচর্চার গুরুত্ব সম্পর্কে গুরুত্ব আমাদের কাছে স্পষ্ট ছিল না। এ কথা আমরা সকলেই জানি যে, প্রতিবেশী দেশ চিনে সব কিছুই সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন। চিনা কিন্ডার গার্টেন স্কুলগুলিও আওতার বাইরে নয়। সেখানে ছোট থেকেই বাচ্চাদের নিয়মানুবর্তিতার পাঠ দেওয়া হয়। এই অবস্থায় চিনা খুদেদের শরীরচর্চার একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়াতে ঝড় তুলেছে। টু্ইটারে ওই ভিডিয়ো শেয়ার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নেটিজ়েনরা প্রশংসা পঞ্চমুখ হয়েছেন। নরওয়ের প্রাক্তন কূটনীতিক এরিক সোলহেম টুইটার পোস্টে ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, চিনের এক কিন্ডারগার্টেন স্কুলে শরীরচর্চায় ব্যস্ত ছোট ছোট বাচ্চারা। শারীরিক কসরত করার সময় শিশুদের প্রতিটি পদক্ষেপ একদম নিখুঁত সমন্বয়ে চলছে, ভিডিয়োতে অন্তত এমটাই দেখা গিয়েছে।

ভিডিয়ো দেখা যাচ্ছে যে সব শিশুদের শারীরিক কসরত দেখা যাচ্ছে, তাদের বয়স কোনওভাবেই পাঁচ-ছয় বছরের বেশি হবে না। বাস্কেটবল হাতে নিয়ে ওই শিশুদের কসরত দেখে চোখ জুড়িয়ে গিয়েছে। ভিডিয়ো শেয়ার করে নরওয়ের প্রাক্তন ওই রাষ্ট্রদূত লিখেছেন ‘দুর্দান্ত! কিন্ডারগার্টেনের শরীরচর্চার ক্লাস চলছে।’ ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে বাস্কেটবল হাতে নিয়ে দুর্দান্তভাবে হাত-পা নাড়িয়ে ওই ছোটছোট শিশুগুলি শারীরিক কসরত করছিল। অসাধারণভাবে পা তুলেও শরীরচর্চা করতে দেখা যায় শিশুদের। এমনকী ভিডিয়ো চলাকালীন কোনওরকমভাবে তাদের ছন্দপতন হতে দেখা যায়নি।

এই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে। নেটিজ়েনদের অনেকেই এই ছোটছোট শিশুদের কসরতের প্রশংসা করেছেন। একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, “এই মনোসংযোগের কারণে গোটা বিশ্বই চিনকে রুখতে পারবেনা।” অন্য আরেক টুইটার ব্যবহারকারীর মতে, “স্কুলে এই ধরনের নিয়মানুবর্তিতা এবং অনুশাসন থাকা প্রয়োজন।”

Next Article