India-China Competition: ভারতের পৌষমাস, চিনের সর্বনাশ! খুদেরাও মুখ ফেরাতেই হাত কামড়াচ্ছে পড়শি

Indian Toy Market: বাড়িতে খুদে কোনও সদস্য থাকলেই তার জন্য বাধা-ধরা থাকে একগুচ্ছ খেলনা। কিন্তু বাচ্চার খেলনা পছন্দ হবে, আবার তার দাম সাধ্যের মধ্যেও থাকবে, এ যুগে তা প্রায় অসম্ভব। বাচ্চাদের খেলনার প্রচুর দাম। কম দামে যে খেলনা পাওয়া যায়, তা খুব একটা টেকসই হয় না।

India-China Competition: ভারতের পৌষমাস, চিনের সর্বনাশ! খুদেরাও মুখ ফেরাতেই হাত কামড়াচ্ছে পড়শি
প্রতীকী চিত্র।Image Credit source: Bloomberg Creative/Getty Images

|

Dec 16, 2024 | 2:53 PM

নয়া দিল্লি: বাণিজ্য ক্ষেত্রে পড়শি চিনকে কড়া টক্কর দিচ্ছে ভারত। মোবাইল উৎপাদন থেকে পোশাক হোক বা ভারী শিল্প, বিভিন্ন ক্ষেত্রেই তরতরিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। আর এই দেখে যথেষ্ট ইর্ষায়িত চিন। এবার খুদেদের মন জেতার লড়াইয়েও ভারতের কাছে হেরে গেল জিনপিংয়ের দেশ।

বাড়িতে খুদে কোনও সদস্য থাকলেই তার জন্য বাধা-ধরা থাকে একগুচ্ছ খেলনা। কিন্তু বাচ্চার খেলনা পছন্দ হবে, আবার তার দাম সাধ্যের মধ্যেও থাকবে, এ যুগে তা প্রায় অসম্ভব। বাচ্চাদের খেলনার প্রচুর দাম। কম দামে যে খেলনা পাওয়া যায়, তা খুব একটা টেকসই হয় না। বাচ্চাদের জন্য সুরক্ষিতও নয়। মাঝে একটা সময়ে ভারতের বাজার ছেয়ে গিয়েছিল চিনা খেলনায়। তবে মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগে ধীরে ধীরে সেই নির্ভরশীলতা কমাচ্ছ ভারত।

মাত্র ৪ বছরেই ভারত চিন থেকে খেলনার আমদানি ৮০ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। এর বদলে দেশেই তৈরি করা হচ্ছে ভাল মানের খেলনা, যার দামও থাকছে সাধ্যের মধ্যেই।

২০২০ থেকে ২০২৪ অর্থবর্ষের মধ্যে ভারত কাস্টম ডিউটি বা আমদানি শুল্কও ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭০ শতাংশ করেছে। খেলনার গুণমান যাতে সেফটি স্ট্যান্ডার্ড পাশ করে, তার উপরও বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। এর ফলাফল মিলেছে হাতেনাতে। ২০২০ সালে যেখানে ভারত ২৩৫ মিলিয়ন ডলারের খেলনা আমদানি করেছিল, তা ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে মাত্র ৪১ মিলিয়ন ডলারে নেমে দাঁড়িয়েছে।