কলকাতা: নিজের একটা বাড়ি অথবা ফ্ল্যাট হবে। মনের কোণে আজকের দিনে বেশির ভাগ মানুষই বুনে থাকেন এই স্বপ্ন। নিজের বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনতে বিনিয়োগ করে দিয়ে থাকেন জীবনের বেনিজের একটা বাড়ি অথবা ফ্ল্যাট হবে। মনের কোণে আজকের দিনে বেশির ভাগ মানুষই বুনে থাকেন এই স্বপ্ন। নিজের বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনতে বিনিয়োগ করে দিয়ে থাকেন জীবনের বেশিরভাগ সঞ্চয়। সমীক্ষা বলছে, এখনকার সময় বেশির ভাগ মানুষই এমন কাণ্ড ঘটাচ্ছেন। গত দুই বছরে পারদ চড়ার মতো বেড়েছে ফ্ল্যাট বা আবাসন বিক্রির পরিমাণ।
সমীক্ষা বলছে, দেশে বাড়ছে আবাসন বিক্রির সংখ্যা। খোদ গত বছরই বিক্রি হয়েছে ৩ লক্ষেরও অধিক আবাসন। যার জেরে বর্তমানে আবাসন বিক্রির হারেও দেখা গিয়েছে ১১ শতাংশ বৃদ্ধি।
বিক্রি হওয়া এই আবাসনগুলির প্রতিটিই ১ কোটি টাকার উপরে। করোনাকালের পর থেকেই আবাসনের বিক্রির হার বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে, প্রশাসনিক সূত্রে। করোনা পরবর্তী দুই বছর, অর্থাৎ ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ৬৩ শতাংশ বৃদ্ধি দেখা গিয়েছে আবাসন বিক্রিতে।
রাজ্যের ভিত্তিতে এই আবাসন বিক্রির হারে অনেকটাই এগিয়ে বেঙ্গালুরু। তারপরেই রয়েছে মুম্বইয়ের নাম। তৃতীয় স্থানে রয়েছে পুনে। মূলত, প্রযুক্তি ক্ষেত্রে চাকরি বাড়ার হাত ধরে এই তিন শহরে ভিড় জমিয়েছে বহু মানুষ। আর সেই সূত্র ধরেই চড়চড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে একের পর এক আবাসন।
২০২৪ সালে খোদ মুম্বইতেই বিক্রি হয়েছে ৯৬ হাজার ৪৭০ ইউনিট। বেঙ্গালুরুতে বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫৬ হাজার ফ্ল্য়াট। হায়দরাবাদে বিক্রি হয়েছে ৩৭ হাজারের কাছাকাছি আবাসন। এই তালিকা থেকে কিন্তু পিছিয়ে নেই কলকাতাও। এই শহরেও ২০২৩ সালে বিক্রি হয়েছে প্রায় ১৮ হাজার ফ্ল্যাট। চাহিদার হাত ধরে বেড়েছে দামও। দেশের বড় বড় শহরে বছর প্রতি ২০ শতাংশ দাম বেড়েছে আবাসনের।
শিরভাগ সঞ্চয়। সমীক্ষা বলছে, এখনকার সময় বেশির ভাগ মানুষই এমন কাণ্ড ঘটাচ্ছেন। গত দুই বছরে পারদ চড়ার মতো বেড়েছে ফ্ল্যাট বা আবাসন বিক্রির পরিমাণ।
সমীক্ষা বলছে, দেশে বাড়ছে আবাসন বিক্রির সংখ্যা। খোদ গত বছরই বিক্রি হয়েছে ৩ লক্ষেরও অধিক আবাসন। যার জেরে বর্তমানে আবাসন বিক্রির হারেও দেখা গিয়েছে ১১ শতাংশ বৃদ্ধি।
বিক্রি হওয়া এই আবাসনগুলির প্রতিটিই ১ কোটি টাকার উপরে। করোনাকালের পর থেকেই আবাসনের বিক্রির হার বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে, প্রশাসনিক সূত্রে। করোনা পরবর্তী দুই বছর, অর্থাৎ ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ৬৩ শতাংশ বৃদ্ধি দেখা গিয়েছে আবাসন বিক্রিতে।
রাজ্যের ভিত্তিতে এই আবাসন বিক্রির হারে অনেকটাই এগিয়ে বেঙ্গালুরু। তারপরেই রয়েছে মুম্বইয়ের নাম। তৃতীয় স্থানে রয়েছে পুনে। মূলত, প্রযুক্তি ক্ষেত্রে চাকরি বাড়ার হাত ধরে এই তিন শহরে ভিড় জমিয়েছে বহু মানুষ। আর সেই সূত্র ধরেই চড়চড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে একের পর এক আবাসন।
২০২৪ সালে খোদ মুম্বইতেই বিক্রি হয়েছে ৯৬ হাজার ৪৭০ ইউনিট। বেঙ্গালুরুতে বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫৬ হাজার ফ্ল্য়াট। হায়দরাবাদে বিক্রি হয়েছে ৩৭ হাজারের কাছাকাছি আবাসন। এই তালিকা থেকে কিন্তু পিছিয়ে নেই কলকাতাও। এই শহরেও ২০২৩ সালে বিক্রি হয়েছে প্রায় ১৮ হাজার ফ্ল্যাট।