AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Artificial Intelligence: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গুঁতোয় ২০৩০-র মধ্যে চাকরি খোয়াবেন ১ কোটিরও বেশি! কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে কাদের?

Job Vacancy: সবথেকে বেশি সংখ্যক চাকরি যাবে যারা ক্লার্ক পদে কর্মরত তাদের। প্রায় ১৬ লক্ষ মানুষের চাকরি যেতে পারে। ৮ লক্ষ ৩০ হাজারেরও বেশি রিটেল সেলসপার্সন চাকরি খোয়াবেন, ৬ লক্ষেরও বেশি ক্য়াশিয়ার চাকরি খোয়াবেন।  

Artificial Intelligence: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গুঁতোয় ২০৩০-র মধ্যে চাকরি খোয়াবেন ১ কোটিরও বেশি! কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে কাদের?
প্রতীকী চিত্র।Image Credit: Pixabay
| Edited By: | Updated on: Aug 03, 2023 | 7:24 AM
Share

নয়া দিল্লি: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভোঁতা করছে আসল বুদ্ধিমত্তা। মানুষের চাকরি কাড়ছে মেশিন। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসতেই একাধিক ক্ষেত্রে শুরু হয়েছে কর্মী ছাঁটাই। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এআই প্রযুক্তির কারণে চাকরি যাবে লক্ষাধিক মানুষের। সম্প্রতিই ম্যাককিনসি গ্লোবাল ইন্সটিটিউটের তরফে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করা হয়, যেখানে মার্কিন চাকরির বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-র কী প্রভাব পড়তে চলেছে।

‘জেনেরেটিভ এআই অ্যান্ড ফিউচার অব ওয়ার্ক ইন আমেরিকা’ শীর্ষক ওই গবেষণাপত্রে জানানো হয়েছে, এআই ও গ্রাহকদের পরিবর্তিত অভ্যাসের ফলে বিভিন্ন শিল্পক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে চলেছে। একাধিক ক্ষেত্রের কর্মীদের নতুন চাকরি খুঁজতে হবে।

ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, সমস্ত ধরনের চাকরিতেই অটোমেশন পদ্ধতি যোগ হবে। ডেটা সংগ্রহ ও রিপিটেটিভ কাজের ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকেই ব্যবহার করা হবে। অর্থাৎ ডেটা এন্ট্রির মতো কাজ যারা করেন, তাদের আর চাকরি থাকবে না।  অফিস সাপোর্ট, কাস্টমার সার্ভিস ও ফুড সার্ভিস এমপ্লয়েমেন্টের মতো কাজের ক্ষেত্রেও  মানবশক্তির কোনও ব্যবহার থাকবে না। ২০৩০ সালের মধ্যে ১২ মিলিয়ন বা ১.২ কোটি মানুষকে চাকরি খুঁজতে হবে।

সবথেকে বেশি সংখ্যক চাকরি যাবে যারা ক্লার্ক পদে কর্মরত তাদের। প্রায় ১৬ লক্ষ মানুষের চাকরি যেতে পারে। ৮ লক্ষ ৩০ হাজারেরও বেশি রিটেল সেলসপার্সন চাকরি খোয়াবেন, ৬ লক্ষেরও বেশি ক্য়াশিয়ার চাকরি খোয়াবেন।

তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেমন চাকরি কাড়বে, সেখানেই কর্মসংস্থানেরও একাধিক সুযোগ তৈরি হবে। প্রায় ২৩ শতাংশ নতুন কর্ম সংস্থান তৈরি হবে ২০৩০ সালের মধ্যে। এর মধ্যে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রেই সবথেকে বেশি কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। প্রায় টেকনিশিয়ান, ওয়েলনেস ওয়ার্কার হিসাবে ৩৫ লক্ষ কর্ম সংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।  ২০৩০ সালের মধ্যে পরিবহণ ক্ষেত্রেও ৯ শতাংশ কর্মসংস্থান বাড়বে।