AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

বিচ্ছেদের গুঞ্জনের মাঝেই দিদিকে চিঠি অভিষেকের! ‘কোনওদিনও তোমায়…’

Bachchan family: আজ অর্থাৎ রবিবার ৫০ বছর পূর্ণ করলেন শ্বেতা। সেই উপলক্ষেই বচ্চন পরিবারের একান্ত ব্যক্তিগত কিছু ছবি, কিছু মুহূর্তে শেয়ার করে অভিষেক লেখেন...

বিচ্ছেদের গুঞ্জনের মাঝেই দিদিকে চিঠি অভিষেকের! 'কোনওদিনও তোমায়...'
দিদিকে চিঠি অভিষেকের
| Updated on: Mar 17, 2024 | 5:54 PM
Share

বচ্চন পরিবারে কিছুই নাকি ঠিক চলছে না, বিগত বেশ কিছু মাস ধরে বলিপাড়ায় কান পাতলে শোনা যাচ্ছে এমনই কিছু কথা। শোনা যাচ্ছে অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্যা রাই বচ্চনের মধ্যে সম্পর্ক নাকি পৌঁছে গিয়েছে তলানিতে! এরই মধ্যে অমিতাভ বচ্চনের আচমকা অসুস্থতা উদ্বেগ আরও বাড়িয়েছে। তবে এ সবের মধ্যেই একটি চিঠি পড়ে এখন বচ্চন ভক্তদের একাংশের চোখে জল। চিঠিটি হাতে লেখা নয়, ডিজিটাল দুনিয়ার ভার্চুয়াল চিঠি। তবে সেই চিঠির প্রতিটি লাইনে যে ভালবাসা লেগে রয়েছে তা যে কোনও ভাবেই অস্বীকার করা যায় না! চিঠিটি লিখেছেন অভিষেক বচ্চন। লিখেছেন তাঁর দিদি শ্বেতা বচ্চন।

আজ অর্থাৎ রবিবার ৫০ বছর পূর্ণ করলেন শ্বেতা। সেই উপলক্ষেই বচ্চন পরিবারের একান্ত ব্যক্তিগত কিছু ছবি, কিছু মুহূর্তে শেয়ার করে অভিষেক লেখেন, “শ্বেতা দিদি, শুভ জন্মদিন। হয়তো কোনওদিন বলা হয়নি, কোনওদিন প্রকাশও করতে পারিনি, কিন্তু আমার গোটা জগৎই তোমাকে ঘিরে। তোমায় ভীষণ ভালবাসি।” এখানেই শেষ নয়, শ্বেতার সঙ্গে কাটানো ছোটবেলার নানা মুহূর্তের ছবিও শেয়ার করেছেন তিনি। অভিষেক শ্বেতার থেকে ছোট, তাঁর দাবি, দিদিকে ভীষণ ভালবাসলেও কোনওদিন তা মুখ ফুটে বলতে পারেননি তিনি। তা দেখে ফারহা খান আবার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন অভিষেকের উদ্দেশে। তিনি লিখেছেন, “কেন ভাইগুলো কখনও কিছু বলে পারে না, কেন দেখায় না?” ফারহাও যে কারও দিদি, তাঁরও যে ভাই রয়েছে।

ভাইকে পাল্টা জবাব দিয়েছেন শ্বেতাও। তিনি লিখেছেন, “আমায় কাঁদাবে নাকি? বন্ধ কর। অনেক ভালবাসি। খিদে পেয়েছে। লাঞ্চের জন্য অপেক্ষা করছি। তাড়াতাড়ি ফেরো।”

ভাই-বোনের এই মিষ্টি সম্পর্ক দেখে যখন অনেকেই খুশি, তখন ঐশ্বর্যা ভক্তরা খানিক রেগেই গিয়েছেন জুনিয়র বচ্চনের উপর। তাঁদের প্রশ্ন, “বাবার বেলায় এত বড় পোস্ট, দিদির বেলায় এত মিষ্টি লেখা, আর ঐশ্বর্যার সময় শুধু একটা ছবি দিয়ে সব শেষ? এত নোংরা ব্যবহার কেন?” উত্তর যদিও মেলেনি কারও তরফেই।