বিক্রান্ত পড়লেন মহা বিপদে, ক্যাব-চালকের কারচুপি ধরে ফেলে চেঁচামিচি চলল চরমে
Vikrant Massey: বিক্রান্তের ক্যাব ফেয়ার হয়েছিল ৪৫০ টাকা। দেখা যাচ্ছে, বিক্রান্ত মাসি ড্রাইভারকে টাকা দিতে চাইছেন না। ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, যাত্রা শুরু করার সময় বিক্রান্তকে ৪৫০ টাকা ভাড়া দেখিয়েছিল অ্যাপ। বচসার ভিডিয়ো রেকর্ডিং করছিলেন ড্রাইভার। কেন রেকর্ডিং করছিলেন তিনি, তা নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন বিক্রান্ত।
বলিউডি সিনেমার তারকা তিনি। কিন্তু সাধারণের মতো জীবন কাটান। তিনিও আমার-আপনার মতোই ক্যাবে যাতায়াত করেন। তারকা হয়েছেন বলে সবসময় দামী গাড়িতে যাওয়া-আসা করেন না। আর সেটা করেন না বলেই আমার-আপনার মতোই সমস্যায় জড়িয়ে পড়েছেন। বিক্রান্ত মাসির সঙ্গে শুরু হয় এক ক্যাব ড্রাইভারের বিবাদ। সেই ভিডিয়ো তৈরি হয়েছে এবং রীতিমতো ভাইরালও হয়ে গিয়েছে।
বিক্রান্তের ক্যাব ফেয়ার হয়েছিল ৪৫০ টাকা। দেখা যাচ্ছে, বিক্রান্ত মাসি ড্রাইভারকে টাকা দিতে চাইছেন না। ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, যাত্রা শুরু করার সময় বিক্রান্তকে ৪৫০ টাকা ভাড়া দেখিয়েছিল অ্যাপ। বচসার ভিডিয়ো রেকর্ডিং করছিলেন ড্রাইভার। কেন রেকর্ডিং করছিলেন তিনি, তা নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন বিক্রান্ত। ড্রাইভার চিৎকার-চেঁচামিচি করছিলেন। ধমকের সুরে বিক্রান্তও তাঁকে বলছিলেন, কেন চিৎকার করছেন চালক। আসলে ৪৫০ টাকা থেকে একলাফে অনেকখানি ভাড়া বেড়ে যায়। বিক্রান্ত বলছিলেন, এত টাকা কীভাবে ভাড়া বাড়ছিল।
চালক এরপর আক্রমনের সুরে বিক্রান্তকে বলেন, এত টাকা রোজগারের পরেও কেন তিনি এত বচসা করছেন। বিক্রান্তের সাফ জবাব, “টাকা থাক আর নাই থাক, মেহনতের টাকা তো?” তারপর হঠাৎই ভিডিয়ো শেষ হয়ে যায়। এই ভিডিয়ো সামনে আসতেই অনেকে অনুমান করতে থাকেন, “পুরোটাই বুঝি স্ক্রিপ্টেড। এমনটা সত্যি নয়। বিক্রান্ত দারুণ ভাল অভিনেতা। তাঁকে নিয়ে সচেতনতা ভিডিয়ো তৈরি করা হয়েছে হয়তো।”
এই খবরটিও পড়ুন
২০২৩ সালের সবচেয়ে প্রশংসিত মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির তালিকায় ছিল বিক্রান্ত মাসির ‘টুয়েলফথ ফেল’ ছবিটি। চম্বলের আইপিএস অফিসার মনোজ শর্মার বায়োপিক সেটি। দুর্দান্ত অভিনয় করে লাইমলাইট কেড়ে নিয়েছিলেন বিক্রান্ত।