ইন্ডাস্ট্রিতে একটি রটনা রয়েছে। সবার বয়স পার হয়ে গেলেও জয়া হাসানের বয়স বাড়ে না। ইন্ডাস্ট্রির মানুষ মজা করে বলেন, যারা একসময় জয়ার মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন, তাঁরা এখন জয়ার মায়ের রোলে জায়গা পেলেও তিনি এভারগ্রিন। তবে হঠাৎ করেই তুমুল সমালোচনার মুখে পড়তে হল জয়াকে। তাঁকে দেখে আঁতকে উঠলেন ভক্তরা। শুরু হল কদর্য ট্রোলিং।
একটি চ্যানেলের তরফে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছিলেন জয়া। তাঁর ছবি ‘ভূতপরী’ দেখা যাবে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, সেই খবরই ভক্তদের জানাতে চেয়েছিলেন জয়া। এই খুশির খবরে তাঁকে যে শুনতে হবে এমন তা হয়তো নিজেও ভাবেননি তিনি। একজন লেখেন, “রূপের অহঙ্কার চিরকাল থাকে না। আপনারও বয়স হচ্ছে। অল্প মেকআপ করেছেন বলে বোঝা যাচ্ছে।” কেউ কেউ আবার দাবি করতে থাকেন মুখে বোটক্স করেছেন জয়া। যদিও পাল্টা উত্তর দিতে দেখা যায়নি জয়াকে। উইকিপিডিয়া জানাচ্ছে এই মুহূর্তে জয়ার বয়স ৪০ বছর। যদিও অনেকের দাবি, তা তিনি বহুদিন আগেই পার করেছেন। সে যাই হোক, অভিনয়ে জয়াকে টেক্কা দেওয়া কিন্তু মুখের কথা নয়। দুই বাংলাতেই সমান দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। কাজ করেছেন বলিউডেও।